ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
এদিন শংকরপুর ২ নম্বর পঞ্চায়েতের সূর্যপুর ঘাট থেকে প্রচার শুরু করেন বামপ্রার্থী। সঙ্গে ছিলেন সিপিএম নেতা লাহেক আলী। টোটোতে চেপে তাঁরা বলবলিয়া পূর্বপাড়া এলাকায় ঢুকতেই একদল মহিলা তাঁদের ঘিরে ধরে নানা সমস্যার কথা জানাতে শুরু করেন। কেউ বলেন, ‘আমাদের রাস্তার অবস্থাটা একবার নিজের চোখে দেখে আসবেন, চলুন।’ কেউ বলেন, ‘কলে জল পড়ে না। রাস্তায় আলো জ্বলে না। আমাদের এসব সমস্যা দেখার কেউ নেই।’ এর মধ্যেই এক মহিলা সৃজনের হাত ধরে তাঁকে নিয়ে যান রাস্তার বেহাল অবস্থা দেখাতে। সৃজন বলেন, ‘আমরা পঞ্চায়েতে নেই। আমাকে জেতাতে হবে। তারপর আমার সাংসদ তহবিলের টাকায় রাস্তা সহ বাকি উন্নয়নের বিষয়টি দেখব।’ এক মহিলা বলেন, ‘কেমন ঘরে আমরা থাকি, একবার দেখে আসবেন চলুন।’ তাঁর সঙ্গে সেই বাড়িতেও যান প্রার্থী। সেই বাড়ির উঠোনে বসে জল খেতে খেতে সমস্যার কথা শোনেন। মহিলা বলেন, ‘আমার ঘরের টাকা পাওয়ার কথা ছিল। এলাকার নেতারা নাম কেটে দিয়েছে। এখানে পঞ্চায়েতে ভোট করতে দেয় না তৃণমূল।’ সৃজন তাঁদের আশ্বস্ত করেন। সন্ধ্যায় সোনারপুরের মিশনপল্লিতে প্রচার সারেন তিনি।