সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
গত লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনে কল্যাণীতে বিজেপি জয়ী হয়েছিল। দ্বিতীয় স্থানে ছিল তৃণমূল। পরের পঞ্চায়েত ও পুরসভা ভোটে সেই হারানো জমি পুনরুদ্ধার করে তৃণমূল। তবে সেই দুই নির্বাচনে কল্যাণীতে লাগাতার ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ ওঠে ঘাসফুল শিবিরের বিরুদ্ধে। এবার ফের দোরগোড়ায় নির্বাচন। অগ্নিপরীক্ষার মুখে রাজ্যের শাসকদল। কল্যাণী বিধানসভার অধীনে রয়েছে কল্যাণী ব্লক, কল্যাণী ও গয়েশপুর শহর। এইসব এলাকায় তৃণমূলের সংগঠন মজবুত থাকলেও লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনে তাদের পরাজয় ঘটেছিল। গত বিধানসভা নির্বাচনে গোটা রাজ্যে তৃণমূল ভালো ফল করলেও উল্টো ছবি দেখা যায় কল্যাণীতে। তাই এবার হাতে সময় থাকতেই প্রচারে নেমেছে তৃণমূল। মেলায় গিয়ে সাধারণ মানুষের সুবিধা, অসুবিধার কথা শুনেছেন প্রার্থী সহ দলীয় নেতারা।
এই বিষয়ে কল্যাণী ব্লক তৃণমূলের সভাপতি পঙ্কজ সিং বলেন, আমাদের দল এবারের নির্বাচনে এই এলাকায় ভালো ফল করবে। কারণ নির্বাচন মিটে যাওয়ার পর বিজেপির এমপি, এমএলএকে কেউ এলাকায় দেখতে পাননি। উল্লেখ্য, বাসন্তী পুজোর অষ্টমী উপলক্ষে মঙ্গলবার কল্যাণী ব্লকের চরসরাটির মনোহরপুরের গঙ্গার ঘাটে সকালে শুরু হয়েছে অষ্টমী স্নান ও মেলা। মেলার বারোটি আখড়ায় বসেছে বাউল গানের আসর। পুণ্যার্থীদের জন্য এদিন ৬০ কুইন্টাল খিচুড়ি ভোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একদিনের এই মেলা এবার ৩৩ তম বছরে পদার্পণ করেছে। বিশেষ এই দিনে মেলায় লক্ষাধিক মানুষের সমাবেশ ঘটেছে বলে মেলা কমিটির পক্ষে সুনীল রায় জানিয়েছেন।