সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
সংবাদদাতা, বজবজ: রাজ্যের অন্যতম ‘হাইভোল্টেজ’ লোকসভা কেন্দ্র ডায়মন্ডহারবার। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে মঙ্গলবার এই আসনের জন্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিজেপি। আর তারপর উচ্ছ্বাসের বদলে ডায়মন্ডহারবারের বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা কার্যত হতাশা গ্রাস করেছে। কারণ, তাঁরা অনেকে ভেবেছিলেন, প্রার্থী দিতে যখন এতটা দেরি হচ্ছে, তাহলে এই কেন্দ্রের জন্য বড় চমক অপেক্ষা করছে। তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কোনও ডাকাবুকো ও লড়াকু মুখকে বিজেপি প্রার্থী করবে বলে মনে করছিলেন তাঁরা। সেই কারণেই দেরি হচ্ছিল। প্রার্থী হিসেবে মিঠুন চক্রবর্তী, ভারতী ঘোষ থেকে শুরু করে আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়াল সহ বেশ কয়েকটি ‘ভারী’ নাম ঘোরাফেরা করছিল গেরুয়া শিবিরে। সেই জায়গায় এই কেন্দ্র থেকে আগে দু’বার পরাজিত অভিজিৎ দাসকে ফের প্রার্থী করায় স্বাভাবিকভাবেই হতাশ পদ্ম শিবির।
বিজেপির ডায়মন্ডহারবার সাংগঠনিক জেলার এক নেতার কথায়, ‘২০০৯ সালে অভিজিৎ দাস বিজেপির টিকিটে প্রার্থী হয়েছিলেন। সেবার তিনি খুব বেশি ভোট পাননি। তৃণমূলের কাছে হেরে তৃতীয় স্থানে ছিলেন। ২০১৪ সালেও তৃণমূলের অভিষেকের বিরুদ্ধে ফের তাঁকেই প্রার্থী করে দল। সেবারও তিনি তৃতীয় হন। ২০১৯-এর লোকসভায় নতুন মুখকে প্রার্থী করেছিল বিজেপি। সেবার অভিষেকের কাছ হারলেও বিজেপি দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে। কিন্তু সেই হেরে যাওয়া প্রার্থীকে পুনরায় টিকিট দেওয়াটা ঝুঁকি হয়ে গেল না কি?’ তবে গেরুয়া শিবিরের অন্দরের খবর, সাংগঠনিক স্তরে ডায়মন্ডহারবারে বিজেপির ক্ষমতাসীন শিবিরের সঙ্গে প্রার্থী অভিজিৎ দাসের সম্পর্ক কিছুটা অম্লমধুর।
সেই সূত্রে দলের মূলত পুরনো দিনের নেতাকর্মীরা আবার অভিজিৎবাবুকে প্রার্থী হিসেবে পেয়ে খুশি। তাঁদের বক্তব্য, প্রার্থী এই জেলার এক সময় দলের সভাপতি ছিলেন। নড়বড়ে সংগঠনকে তিনিই দাঁড় করিয়েছিলেন। বিজেপি নেতা সুফল ঘাঁটু, নেত্রী তুলিকা চৌধুরী, সবিতা চৌধুরী বলেন, ‘এই লোকসভা কেন্দ্রের অনেক জায়গা সন্ত্রাস কবলিত। স্বাভাবিকভাবে তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়তে গেলে অভিজিৎ দাসের মতো একজন লড়াকু মানুষেরই দরকার। তাছাড়া, তিনি গোটা এলাকা হাতের তালুর মতো চেনেন। ভোট করিয়েছেন আগেও। অভিজিৎবাবু বলেন, ‘ডায়মন্ডহারবারকে সন্ত্রাসমুক্ত করার অঙ্গীকার নিয়ে লড়াইয়ে নেমেছি।’
এদিকে, ডায়মন্ডহারবারে দলের শিক্ষক সংগঠনের একটি কর্মসূচিতে এসে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘বিজেপির কেউ এখানে প্রার্থী হতে চাইছিলেন না। কিন্তু কাউকে না কাউকে তো বলি দিতেই হতো। সেভাবেই একজনের নাম ঘোষণা করেছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। বিজেপি প্রার্থীর জামানত জব্দ হবে।’
বিজেপির ডায়মন্ডহারবার সাংগঠনিক জেলার এক নেতার কথায়, ‘২০০৯ সালে অভিজিৎ দাস বিজেপির টিকিটে প্রার্থী হয়েছিলেন। সেবার তিনি খুব বেশি ভোট পাননি। তৃণমূলের কাছে হেরে তৃতীয় স্থানে ছিলেন। ২০১৪ সালেও তৃণমূলের অভিষেকের বিরুদ্ধে ফের তাঁকেই প্রার্থী করে দল। সেবারও তিনি তৃতীয় হন। ২০১৯-এর লোকসভায় নতুন মুখকে প্রার্থী করেছিল বিজেপি। সেবার অভিষেকের কাছ হারলেও বিজেপি দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে। কিন্তু সেই হেরে যাওয়া প্রার্থীকে পুনরায় টিকিট দেওয়াটা ঝুঁকি হয়ে গেল না কি?’ তবে গেরুয়া শিবিরের অন্দরের খবর, সাংগঠনিক স্তরে ডায়মন্ডহারবারে বিজেপির ক্ষমতাসীন শিবিরের সঙ্গে প্রার্থী অভিজিৎ দাসের সম্পর্ক কিছুটা অম্লমধুর।
সেই সূত্রে দলের মূলত পুরনো দিনের নেতাকর্মীরা আবার অভিজিৎবাবুকে প্রার্থী হিসেবে পেয়ে খুশি। তাঁদের বক্তব্য, প্রার্থী এই জেলার এক সময় দলের সভাপতি ছিলেন। নড়বড়ে সংগঠনকে তিনিই দাঁড় করিয়েছিলেন। বিজেপি নেতা সুফল ঘাঁটু, নেত্রী তুলিকা চৌধুরী, সবিতা চৌধুরী বলেন, ‘এই লোকসভা কেন্দ্রের অনেক জায়গা সন্ত্রাস কবলিত। স্বাভাবিকভাবে তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়তে গেলে অভিজিৎ দাসের মতো একজন লড়াকু মানুষেরই দরকার। তাছাড়া, তিনি গোটা এলাকা হাতের তালুর মতো চেনেন। ভোট করিয়েছেন আগেও। অভিজিৎবাবু বলেন, ‘ডায়মন্ডহারবারকে সন্ত্রাসমুক্ত করার অঙ্গীকার নিয়ে লড়াইয়ে নেমেছি।’
এদিকে, ডায়মন্ডহারবারে দলের শিক্ষক সংগঠনের একটি কর্মসূচিতে এসে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘বিজেপির কেউ এখানে প্রার্থী হতে চাইছিলেন না। কিন্তু কাউকে না কাউকে তো বলি দিতেই হতো। সেভাবেই একজনের নাম ঘোষণা করেছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। বিজেপি প্রার্থীর জামানত জব্দ হবে।’
