সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই জেলায় কন্ট্রোল রুম চালু করা হয়েছে। ভোট সংক্রান্ত কারও কোনও অভিযোগ থাকলে সেখানে জানানোর সংস্থান রয়েছে। তবে রাজনৈতিক হিংসা বা হুমকি দেওয়ার মতো অভিযোগ এসেছে
হাতে গোনা। এই সংক্রান্ত একটি ফোন ডায়মন্ডহারবার থেকে এসেছে। আরেকটি বাসন্তী থেকে। এছাড়াও অনুমতি ছাড়া দেওয়াল লিখন, পতাকা, পোস্টার টাঙানো নিয়েও বাসিন্দারা অভিযোগ জানিয়েছেন।
কিন্তু ভোটের কার্ড নিয়েই যাবতীয় ফোন আসছে কন্ট্রোল রুমে। কারও প্রশ্ন ভোটার কার্ড কবে মিলবে? কেউ বলছেন কার্ডে ভুল রয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৪০-৫০টি করে ফোন আসছে বলে খবর। সূত্রের খবর, নতুন করে কয়েক হাজারের বেশি ভোটার কার্ড ছেপে এসেছে জেলা দপ্তরে। সেগুলি এবার পোস্ট অফিসে বুকিং করার জন্য পাঠানো হবে। এই কার্ড পৌঁছে গেলে অভিযোগের হার কমে যাবে অনেকটাই। এছাড়াও যাঁরা কার্ড না পাওয়ার অভিযোগ করছেন তাঁদের অনেককেই পোস্ট অফিসে যোগাযোগ করার পরামর্শ দিচ্ছেন আধিকারিকরা।
জানা গিয়েছে, এক মাস আগেও এই জেলায় ১৫ হাজারের মতো ভোটার কার্ড বিলি করা বাকি ছিল। সেই সংখ্যা এখন অনেকটাই কমে এসেছে। পরে নতুন ভোটার কার্ড ছাপতে দেওয়া হয়। আধিকারিকদের বক্তব্য, নতুন ছাপা প্রায় ২০ হাজার ভোটার কার্ড এবার পোস্ট অফিসের মাধ্যমে বুকিং করা হবে। সেটা হয়ে যাওয়ার পর কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভোটারদের হাতে পৌঁছে যাবে কার্ড। চিন্তার কারণ নেই।