বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
প্রথমে যে বাইকটি ছিল, তাতে থাকা তিনজন বোমা ভর্তি ব্যাগটি ওই তৃণমূল কর্মীদের দিকে ছুঁড়ে মারে। প্রসেনজিৎ সাহার কথায়, একটি তারে লেগে ব্যাগটি আমাদের পায়ের সামনে পড়ে। আমরা হকচকিয়ে যাই। কিছু বুঝে ওঠার আগেই দু’টি বাইক অত্যন্ত দ্রুত গতিতে পালিয়ে যায়। তাদের হাতে চপারও ছিল। আমরা ব্যাগটি তুলে দেখি, তাতে চারটি বোমা ছিল! সঙ্গে সঙ্গে থানায় খবর দিই। পুলিস এসে বোমাগুলি জলে ডুবিয়ে নিষ্ক্রিয় করে। বোমাগুলি যদি ফাটত, তাহলে হয়তো আমাদের ছ’জনকেই প্রাণ খোয়াতে হতো। এমনকী, বোমা মেরে আমাদের মৃত্যু নিশ্চিত করতে চপার দিয়ে কোপাত দুষ্কৃতীরা। এদিকে, এলাকায় পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার কারণে স্থানীয়রা বিক্ষোভ দেখায়। পুলিস বুধবার সকালে একজনকে এই ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে। এলাকার বাসিন্দাদের দাবি, যাকে গ্রেপ্তার করেছে, সে এলাকায় তৃণমূল কর্মী হিসেবেই পরিচিত। যার জেরে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণেই ওই তৃণমূল নেতাকে প্রাণে মারার চেষ্টা হয়েছিল বলে মনে করছেন বাসিন্দারা।