বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
অধ্যক্ষদের বক্তব্য, ভর্তির সঙ্গে রেজিস্ট্রেশনের বিষয়টি মেলালে চলবে না। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একবার রেজিস্ট্রেশন পেয়ে গেলে তা বাতিল করা মুশকিল। আইনি ঝামেলাও হতে পারে। নিউ আলিপুর কলেজের অধ্যক্ষ জয়দীপ ষড়ঙ্গী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছ থেকে এর জন্য পূর্ণাঙ্গ ব্যাখ্যার অপেক্ষায় রয়েছি। শেঠ আনন্দরাম জয়পুরিয়া কলেজের অধ্যক্ষ অশোক মুখোপাধ্যায় বলেন, এ ব্যাপারে নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা চালিয়ে পদক্ষেপ করব।
এদিকে, বারাসতের রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় কিন্তু অনলাইনেই রেজিস্ট্রেশন শুরু করে দিয়েছে। চলবে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত। এক অধ্যক্ষ বলেন, এভাবে শর্তসাপেক্ষে রেজিস্ট্রেশন করাই যায়। কেউ ভুল তথ্য দিয়ে থাকলে তো তাঁর ভর্তিই বাতিল হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশনের তো কোনও মূল্য থাকছে না। যদিও, এর বিপক্ষেও জোরালো মত রয়েছে। এদিকে, বুধবারই কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৮টি স্নাতকোত্তর বিভাগের ফল প্রকাশিত হয়েছে। অধ্যাপকদের একাংশের অভিযোগ, যে ২১টি কলেজে স্নাতকোত্তর পড়ানো হয়, সেগুলির অধিকাংশেই ঢালাও নম্বর দেওয়া হয়েছে পড়ুয়াদের। অন্যদিকে, সরাসরি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন পড়ুয়াদের নম্বর কিছুটা হলেও কম উঠেছে। এর ফলে, একটা বৈষম্য সৃষ্টি হবে।