শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
এদিন মায়াপুরে গিয়ে দেখা যায় গৌরনগর কালভার্টের মোড় থেকে হুলোরঘাট পর্যন্ত রাস্তায় ব্যবসায়ীদের অনেকেই দোকান বাড়িয়ে নিয়েছেন। অনেকেই ত্রিপল টাঙিয়ে বেঞ্চ পেতে ব্যবসা করছেন। এমনকী এক শ্রেণির ব্যবসায়ী ইমারতি দ্রব্য রাস্তায় রেখে ব্যবসা করছেন। সকলকেই এই সব মালপত্র সরিয়ে নেওয়ার জন্য আবেদন জানানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রশাসনের তরফে রাস্তার উপর থেকে ইমারতি দ্রব্য সরিয়ে নেওয়ার জন্য মাইকিং করা হয়েছে। এদিন নবদ্বীপ পঞ্চায়েতের সমিতির সহ সভাপতি তাপস ঘোষ, মায়াপুর-বামুনপুকুর-২ পঞ্চায়েতের প্রধান মৈয়েত্রী ঘোষ পুলিস প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে গিয়ে জবরদখল সরিয়ে নেওয়ার আবেদন করেন। গৌরনগর থেকে ইসকনের মূলগেট পর্যন্ত প্রত্যেক ব্যবসায়ীর কাছে এই আবেদন রাখা হয়।
নবদ্বীপ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি তাপসবাবু বলেন, আন্তর্জাতিক পর্যটন কেন্দ্র মায়াপুরে সমস্ত সম্প্রদায়ের মানুষ ভিড় করেন। সেই কথা চিন্তা করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই রাস্তা চওড়া করার জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ করেছেন। চওড়া করার আগে থেকেই এই রাস্তা জবরদখল হয়েছিল। সম্প্রসারণের জন্য ব্যবসায়ীদের বুঝিয়ে সরানো হয়েছিল। ফের রাস্তা জবরদখল হয়ে গিয়েছে। আমরা প্রশাসনকে বহুবার বলেছি। কিন্তু, সেভাবে পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের অনেক আগে থেকেই জবরদখল তুলতে বিভিন্ন জায়গায় চিঠি চাপাটি করেছি। এবার দেখতে পাচ্ছি প্রশাসন উদ্যোগ নিয়েছে। কাউকে বাদ দিয়ে সমাজ চলতে পারে না, তাই ব্যবসায়ীদের কাছে অনুরোধ করছি অন্ততপক্ষে আপনারা সরকারের রাস্তাটা ছেড়ে দিয়ে ব্যবসা করুন। এরপরেও যদি কেউ কথা না শোনেন তাহলে আইন আইনের পথেই চলবে।