শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
শাখার তরফে আবার বিবৃতি দিয়ে দাবি করা হল, পার্টির শীর্ষ পদে সুখবীর বাদলই যোগ্যতম। ফলে দলের
অন্দরে ক্ষমতার রাশ নিয়ে দড়ি টানাটানি তুঙ্গে উঠল।
অকাল তখত হল শিখদের শীর্ষ ধর্মীয় আসন। এদিন শিরোমণি অকালি দলের বিদ্রোহী নেতারা স্বর্ণমন্দিরে অকাল তখতের সচিবালয়ে গিয়ে মার্জনা চেয়ে লেখা চিঠি তুলে দেন জাঠেদার গিয়ানি রাঘবীর সিংয়ের হাতে। ওই চিঠিতে তাঁরা ২০০৭ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত রাজ্যে শিরোমণি অকালি দল ক্ষমতায় থাকাকালীন চারটি ‘ভুলে’র জন্য ক্ষমা চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ২০১৫ সালে গুরু গ্রন্থ সাহিবের অবমাননা মামলা সংক্রান্ত হিংসার ঘটনাগুলিতে দোষীদের সাজাপ্রদানে ব্যর্থতা ও ২০০৭ সালে ধর্মীয় অবমাননা মামলায় ডেরা সাচা সৌদার প্রধান রাম রহিমকে (বর্তমানে জেলবন্দি) ক্ষমাপ্রদর্শনের উল্লেখও রয়েছে।
বিদ্রোহী নেতাদের বক্তব্য, এইসব ভুলের কারণেই পাঞ্জাবের মানুষ শিরোমণি অকালি দলের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। এর জন্য শিখ অনুশাসন মেনে যেকোনও সাজার জন্য তাঁরা তৈরি। বিদ্রোহী নেতাদের এদিনের এই পদক্ষেপের ফলে শিরোমণি অকালি দল প্রধান সুখবীর সিং বাদলের উপর চাপ আরও বাড়ল বলেই মনে করা হচ্ছে।