শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
মেডিকেলের অভিন্ন প্রবেশিকা পরীক্ষা নিট ইস্যুতে সংসদে ইতিমধ্যেই চেপে ধরেছে মোদি বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ জোট। বিরোধী দলনেতা রাহুল রবিবার জানিয়েছেন, সংসদে সাধারণ মানুষের সমস্যার কথা তুলে ধরে সরকারের জবাবদিহি চাইব। কোনওভাবেই চুপ করে বসে থাকব না।
এবার লোকসভায় অনেকটাই শক্তিবৃদ্ধি হয়েছে বিরোধীদের। ভোটে মোদির বিজেপির চেয়ে তৃণমূল, এনসিপি (শারদ পাওয়ার), ডিএমকে’র প্রার্থীর জয়ের হার অনেক বেশি। অঙ্ক বলছে, বিজেপি এবার যত প্রার্থী দাঁড় করিয়েছিল তার মাত্র ৫৪ শতাংশ জিতেছে। নরেন্দ্র মোদির দল প্রার্থী দিয়েছিল ৪৪১ আসনে। জিতেছেন মাত্র ২৪০ জন। অন্যদিকে, তৃণমূলের প্রার্থীর সংখ্যা ছিল ৪৭। জয় এসেছে ২৯ আসনে। জয়ের শতাংশের হার ৬২। আর স্রেফ বাংলা ধরলে ‘স্ট্রাইক রেট’ ৬৭ শতাংশ। যা বিজেপির চেয়ে ঢের বেশি। উল্লেখ্য, বাংলার ৪২ আসন তো বটেই, অসমে তিন কেন্দ্রে লড়েছিল তৃণমূল। মেঘালয় এবং উত্তরপ্রদেশেও একটি করে আসনে প্রার্থী দিয়েছিল জোড়াফুল শিবির।অন্যদিকে, দক্ষিণে ডিএমকের জয়ের হার একশোয় একশো। ২২ আসনে প্রার্থীর প্রত্যেকেই জিতেছেন। এনসিপি (শারদ পাওয়ার)র জয়ের হার ৬৭ শতাংশ। সমাজবাদী পার্টির ৫৩ শতাংশ। তাই সংখ্যা নয়, শতাংশের হারে জয়ের ক্ষেত্রে বিজেপির চেয়ে অনেক বেশি বিরোধী ইন্ডিয়া। কংগ্রেসের ক্ষেত্রে এই হার অবশ্য ৩০ শতাংশ। ৩২৮ আসনে প্রার্থী দিয়েছে জিতেছে ৯৯। তবুও সার্বিকভাবে বিজেপির চেয়ে এ ব্যাপারে এগিয়ে ইন্ডিয়া।