আকস্মিক পত্নীর/ পতির স্বাস্থ্যহানিতে মানসিক চিন্তা। কাজকর্মে কমবেশি বাধা থাকবে। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ
শুধু তাই নয়, ঘরোয়া ক্রিকেটে না খেলার কারণে বোর্ডের বার্ষিক চুক্তি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল ঈশান কিষাণ এবং শ্রেয়স আয়ারকে। হার্দিকের ক্ষেত্রে অবশ্য একই যাত্রায় পৃথক ফল হয়েছে। দীর্ঘদিন পর চোট সারিয়ে উঠে তিনি সরাসরি আইপিএল খেলেছেন। তার আগে কোনও ঘরোয় টুর্নামেন্টে অংশ নেননি। চোটমুক্ত হওয়া ক্রিকেটারকে জাতীয় দলে ফেরার জন্য ঘরোয়া টুর্নামেন্ট খেলতে হয়। এক্ষেত্রেও হার্দিক বিশেষ সুবিধা পেয়েছেন। স্বাভাবিকভাবই প্রশ্ন উঠছে ক্রিকেট মহলে। অনেকে বলছেন, মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের অধিনায়ক ও গুজরাতের ক্রিকেটার বলেই হার্দিক বিশেষ ছাড় পাচ্ছেন। এই প্রসঙ্গে বোর্ড সচিব জয় শাহকে প্রশ্ন করা হয়েছিল। তাঁর মন্তব্য, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার মুচলেকা দিয়েই জাতীয় দলে ফিরেছেন হার্দিক।’ কিন্তু আইপিএলের পরেই তো টি-২০ বিশ্বকাপ খেলতে আমেরিকা উড়ে যাবে ভারতীয় দল। তাহলে কবে সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-২০ টুর্নামেন্ট কিংবা বিজয় হাজারে ট্রফি খেলে নিজেকে প্রমাণ করবেন হার্দিক? আসলে ভারতীয় ক্রিকেটে একনায়কতন্ত্র চলছে। নামেই বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট রজার বিন্নি। কিন্তু বোর্ড পরিচালিত হয় আমেদাবাদ থেকে। বড় আসরে জয় শাহই হয়ে ওঠেন বোর্ডের মুখ। নাম কা ওয়াস্তে বোর্ড সভাপতির পদ অলঙ্কারিত করে আছেন বিন্নি। ক্ষোভ থাকলেও কেউ মুখ খোলার সাহস পান না। কারণ, জয় শাহ হলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর পুত্র। জেনেশুনে কি কেউ বিষ পান করতে চান?
এদিকে, টি-২০ বিশ্বকাপের পর বিশের ফরম্যাট থেকে অবসর নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে রোহিত শর্মার। তাঁর জায়গায় অধিনায়ক করা হতে পারে হার্দিক পান্ডিয়াকে। আর তা না হলে তৈরি রাখা হয়েছে সূর্যকুমার যাদবকে। একই সঙ্গে কোচ রাহুল দ্রাবিড়ের বিকল্প খোঁজা শুরু করে দিল বিসিসিআই। বুমরাহদের হেড কোচ চেয়ে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। আবেদন করতে হবে ২৭ মে’র মধ্যে।