শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল। জোড়াফুল শিবিরের প্রশ্ন, নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের পার্টি অফিস পাহারা দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা যায়? বিজেপির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে মানবাধিকার, শিশু, নারী সহ দেশের সমস্ত কমিশনকে বাংলার সর্বত্র পরিদর্শনের সুপারিশ করা হয়েছে। ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে রাজ্য সরকারের সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের বিরুদ্ধে। ভোট পরবর্তী বাংলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী আরও দীর্ঘ সময় রেখে দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। তৃণমূলের দাবি, বিধানসভা ভোটের পর থেকে যে কোনও ছোট ঘটনাতেই জাতীয় পর্যায়ের সমস্ত কমিশন বাংলায় ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। সন্দেশখালি পর্বে তা বাড়াবাড়ির পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়। শুধু কমিশন নয়, কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে ময়দানে নামানোর পাশাপাশি বিজেপির চুনো-পুঁটি নেতারাও নিজেদের ঘিরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সুরক্ষা বলয় তৈরি করেছিলেন। যদিও এত কিছু করেও বাংলার মানুষের মন পায়নি গেরুয়া পার্টি। গতবারের তুলনায় একলাফে হাফ ডজন লোকসভা আসন কমে গিয়েছে বিজেপির। এছাড়াও কমিটির তরফে আক্রান্তদের আার্থিক সহায়তা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, কমিটির সদস্যরা রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত ঘোরার সময় বিজেপির নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভে মুখে পড়েছিল। ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির প্রধান ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব, রবিশঙ্কর প্রসাদদের নিগ্রহের উস্কানির অভিযোগে পার্টি থেকে সাময়িক সাসপেন্ড হয়েছেন লোকসভা ভোটে ডায়মন্ডহারবারের পরাজিত বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ দাস। স্বভাবতই সেই কমিটির সুপারিশ নিয়ে খোদ বিজেপি অন্দরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।