শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
কোনও ব্যক্তির মোবাইলে যদি ফোন আসে, তাহলে নাম ‘সেভ’ থাকলে শুধু নম্বরটি দেখা যায়। ফোনটি কার থেকে এসেছে, সাধারণভাবে সেটি বোঝা যায় না। বেসরকারি সংস্থার অ্যাপের মাধ্যমে তা জানতে চেষ্টা করেন অনেকে। যদিও সেই অ্যাপের তথ্যের উপর কখনওই সম্পূর্ণ নির্ভর করা যায় না। তাই কেন্দ্রীয় টেলিকম মন্ত্রকের দাবি ছিল, এমন কোনও পরিষেবা আনতে হবে, যেখানে ‘কলার’-এর সঠিক পরিচয়টি ভেসে উঠবে অপর প্রান্তের ফোনে। এতে অবাঞ্ছিত ফোন থেকে যেমন মুক্তি পেতে পারেন গ্রাহক, তেমনই মোবাইলের মাধ্যমে আর্থিক প্রতারণা যেভাবে বাড়ছে, সেক্ষেত্রেও কিছুটা সুরাহা মিলবে। কারণ, ফোনটি কে করছেন, তা জানতে পারবে মানুষ। সেই মতো তারা সাবধান বা সচেতন হতে পারবে।
টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অব ইন্ডিয়া বা ট্রাই সবক’টি টেলিকম সংস্থাকে নির্দেশ দেয়, তাদের ‘কলিং নেম প্রেজেন্টেশন’ নামে একটি নয়া পরিষেবা আনতে হবে। এক্ষেত্রে কোনও মোবাইল গ্রাহক সিম কার্ড কেনার সময় কাস্টমার অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম বা সিএএফ-এ যে নামটি ব্যবহার করেছেন, সেই নামটিই ভেসে উঠবে স্ক্রিনে। ট্রাইয়ের কর্তাদের দাবি, এখন সিএএফ পূরণের ক্ষেত্রে সঠিক নথি যাচাইয়ের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে। তাই এক্ষেত্রে গ্রাহকের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে। অন্যদিকে, যে বাণিজ্যিক সংস্থাগুলি একসঙ্গে অনেক মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে, তারা চাইলে তাদের ‘ট্রেডমার্ক’ নামটি ব্যবহার করতে পারে। সংস্থাটি জিএসটি প্রদান করে যে ব্যবসায়িক নামে, তারা চাইলে সেই নামটিও ব্যবহার করতে পারে। আপাতত ফোর ও ফাইভ জি পরিষেবায় এই সুবিধা মিলছে।