আকস্মিক পত্নীর/ পতির স্বাস্থ্যহানিতে মানসিক চিন্তা। কাজকর্মে কমবেশি বাধা থাকবে। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ
রাজ্যজুড়ে ৬৫৬টি কলেজে আসন সংখ্যা প্রায় ৩৮ হাজার। এর মধ্যে বাংলা মাধ্যম কলেজ ৬৩৫টি। এছাড়াও রয়েছে ১১টি হিন্দি মাধ্যম কলেজ, ৬টি নেপালি মাধ্যম কলেজ এবং দু’টি উর্দু মাধ্যম কলেজ। সাঁওতালি এবং ইংরেজি মাধ্যম কলেজ রয়েছে একটি করে। এবার থেকে আর ডিএলএড ছাড়া প্রাথমিক শিক্ষকতার চাকরি করা যাবে না। তাই ডিএলএড কলেজগুলিতে ভর্তির আগ্রহ বেশি থাকবে বলেই আশা ওয়াকিবহাল মহলের। তবে তাঁরা বলছেন, রাজ্যে ওড়িয়া, তেলুগু এবং তামিল স্কুল থাকলেও সেই মাধ্যমের ডিএলএড কলেজ নেই। ফলে, সেই স্কুলগুলিতে শিক্ষক পাওয়া নিয়ে ভবিষ্যতে সমস্যা হতে পারে।
কলেজগুলির সংগঠন ইউনাইটেড ফোরামের সভাপতি তপন বেরা বলেন, অন্যান্য বছরের চেয়ে এবার অনেক আগেই ভর্তির বিজ্ঞপ্তি বেরিয়েছে। তাছাড়া, কলেজগুলিতে স্নাতকের ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়নি। ফলে সেই সুফলও পাবে ডিএলএড কলেজগুলি। অন্যান্য বছরের চেয়ে এই কলেজগুলিতে আসনসংখ্যা শূন্য থেকে যাওয়ার আশঙ্কা এবার তাই অনেকটাই কম বলে তাঁর আশা। তার উপরে প্রাথমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া উচ্চ প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের চেয়ে অনেক বেশি নিয়মিত। ফলে বেকার যুবক-যুবতীরা আগ্রহী হবেন।