বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
গুরুত্বপূর্ণ হল, পর্যবেক্ষকের পদ তুলে দেওয়া। বরং সেই জায়গায় স্থানীয় নেতাকেই চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হল। জেলা সভাপতি থাকলেও, সংগঠনের ক্ষেত্রে চেয়ারম্যানের কাজ কোনও অংশেই কমছে না বলে জানিয়েছে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। লক্ষ্য করা গিয়েছে, তৃণমূলের এই রদবদল প্রতিটি জেলাতেই একাধিক কো-অর্ডিনেটর করা হয়েছে। সেই সঙ্গে প্রত্যেক কো-অর্ডিনেটর কোন কোন এলাকায় দলীয় সংগঠন দেখবেন, তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা দলের তরফ থেকে প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। কো-অর্ডিনেটরদের এই দায়িত্ব বন্টন এবার এই প্রথম। যেমন রাজ্য কমিটিতে নাম থাকলেও, দক্ষিণ কলকাতার কো-অর্ডিনেটর করা হয়েছে বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়কে। তিনি দেখবেন কলকাতা বন্দর, বালিগঞ্জ, ভবানীপুর ও রাসবিহারী এলাকা। দায়িত্ব বণ্টনের বিষয়ে তাঁর বক্তব্য, এই উদ্যোগ প্রশংসনীয়। এর ফলে প্রত্যেক কো-অর্ডিনেটর সংশ্লিষ্ট এলাকার সংগঠনকে শক্তিশালী করার কাজে দায়বদ্ধ থাকবেন।
আরেক কো-অর্ডিনেটর সাংসদ মানস ভুঁইয়ার বক্তব্য, তৃণমূল নেত্রীর চিন্তা ও প্রয়োগের মধ্যে বাস্তবতা আছে। এর ফলে দল উপকৃত হবে। মানসবাবু দেখবেন কেশিয়াড়ি, নারায়ণগড়, দাঁতন, সবং ও পিংলা এলাকা। এদিকে দক্ষিণ কলকাতার চেয়ারম্যান পদে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের নাম প্রকাশ করা হয়েছিল। শুক্রবার দলের তরফ থেকে জানান হয়, চেয়ারম্যান করা হয়েছে মণীশ গুপ্তকে। সুব্রতবাবুর বক্তব্য, তালিকা ঘোষণার সময় মনীশ গুপ্তের নাম বলা হয়েছিল কিন্তু ছাপাতে ভুলবশত আমার নাম চলে আসে।