বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
নির্দেশিকা অনুযায়ী, কেবলমাত্র অত্যন্ত জরুরি মামলা দাখিল করা যাবে। হাইকোর্টের মূল বাড়িতে শুনানি চললেও আইনজীবী, মামলাকারী ও আইনজীবীদের কর্মীদের আদালতে আসা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। মামলায় যুক্ত কোনও পক্ষের সশরীরে হাজিরা থাকলে এবং কোনও আইনজীবীর ইন্টারনেট নির্ভর শুনানি করার ব্যবস্থা না থাকলে আদালতে আসা যাবে। জামিন ও আগাম জামিনের আবেদন শর্তসাপেক্ষে ইন্টারনেট মারফত পেশ করা যাবে। বাকি সব মামলা সশরীরে মূল বাড়ির একতলায় ফাইল করা যাবে। অতিমারী সম্পর্কিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে আদালতে ঢুকতে হবে।
লকডাউনের দিনগুলি ছাড়া অন্যান্য কাজের দিনে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ মামলা নিতে পারে। এছাড়াও দু’টি ডিভিশন বেঞ্চ থাকবে ১৬ ও ৮ নম্বর এজলাসে। সকাল ১১টা থেকে বেলা একটা পর্যন্ত। জনস্বার্থ মামলা ছাড়া অন্য বিষয়ের বিচার সেখানে হবে। এছাড়াও থাকবে পাঁচটি সিঙ্গল বেঞ্চ। ৮, ১১, ১২, ১৬ এবং ১৯ নম্বর এজলাসে বেলা ২টো থেকে সাড়ে ৩টে পর্যন্ত এই বেঞ্চগুলি চলবে।
সশরীরে হাজির হয়ে মামলার ‘মেনশনিং’ করা যাবে না। নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে ভিডিও মেনশনিং করা যাবে, তাও কোনও সংশোধনীর জন্য। শুনানির তালিকায় কোনও মামলা জরুরি ভিত্তিতে তোলার জন্য প্রধান বিচারপতির সেক্রেটারিকে ই-মেল করতে হবে। নতুন মামলা ফাইল করা বা কোনও সংশোধনীর জন্য সব কাজের দিনে বেলা তিনটে পর্যন্ত secy2@gmail.com ঠিকানায় ই-মেল করতে হবে। সার্কিট বেঞ্চের জন্য তা পাঠাতে হবে circuit.chcfiling@gmail.com ঠিকানায়।