শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
শ্রীরামপুরের বাসিন্দা অষ্টম শ্রেণির ওই ছাত্রী এদিন বিকেলে স্কুল ছুটির পর বাবার জন্য অপেক্ষা করছিল। সেই সময় বৃষ্টি নামে। সে একটি ব্যাঙ্কের পাশে বন্ধ দোকানঘরের চাতালে দাঁড়িয়েছিল। সেই সময় মুখে মাস্ক পরা এক যুবক এসে তার কাছে জল চায়। জলপানের পর ওই যুবক বলে, আমি তোর বাড়ি থেকেই আসছি। তোর মা খুব অসুস্থ। তুই আমার সঙ্গে চল। ঘটনাচক্রে ওই ছাত্রীর মা গত কয়েকদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। ফলে ওই নাবালিকা যুবকের কথা বিশ্বাস করে। কিন্তু পরমুহূর্তেই ভাবে, যুবকটি মাস্ক পরা কেন, ফলে তার মনে সন্দেহ জাগে। সে জিজ্ঞাসা করে, তোমাকে কে পাঠিয়েছে? তখন যুবকটি বলে আমি তোর বাবার সহকর্মী। ছাত্রীটি তখনই বুঝতে পারে, যুবকটি মিথ্যা কথা বলছে। কারণ, তার বাবা ব্যবসা করেন। বাবার ব্যবসায়ী বন্ধুদের সে চেনে। অভিযোগ, ছাত্রীটি যে তাকে সন্দেহ করছে, তা টের পেয়ে যুবকটি তার মুখে রুমাল চাপা দিয়ে অপহরণের চেষ্টা করে। ছাত্রীটি তার হাত কামড়ে দিয়ে রাস্তায় চলে আসে। পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে পালায় ওই যুবক। সেই সময় ছাত্রীর বাবা চলে আসেন। সব শুনে তিনি মেয়েকে স্কুলে নিয়ে গিয়ে প্রধান শিক্ষিকার সঙ্গে কথা করেন। প্রধান শিক্ষিকা বলেন, ভয়াবহ ঘটনা। আমি দ্রুত পুলিসকে বিষয়টি জানাই। তারা সঙ্গে সঙ্গে এসে তদন্ত শুরু করেছে। উপস্থিত বুদ্ধির জোরেই বেঁচে গিয়েছে ওই ছাত্রী। কিন্তু সবাই তো সমান নয়। খুবই উদ্বেগে আছি।