শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
চেতলা থানা এলাকার পীতাম্বর ঘটক লেনে বাড়ি কিশোরীর। বাড়িতে তাঁর বাবা ও মা রয়েছেন। বাবা একটি বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত। চেতলা এলাকারই একটি স্কুলে পড়াশোনা করে কিশোরী। কলা বিভাগ নিয়ে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হয়েছিল সে। মঙ্গলবার স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে আসে। ‘টিফিন কিনতে যাচ্ছি’ বলে গোলাপি রঙের ফ্রক পরে বাড়ি থেকে বের হয়। প্রায় ঘণ্টা দেড়েক হয়ে গেলেও বাড়ি না ফেরায় সন্দেহ হয় পরিবারের। পরিবার সূত্রে খবর, প্রাথমিকভাবে এলাকায় খোঁজ করা হয়। কিন্তু, কেউ-ই মেয়ের সন্ধান দিতে পারেননি। এরপরেই চেতলা থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন নাবালিকার বাবা। সূত্রের খবর, নাবালিকার সঙ্গে কোনও মোবাইল ফোন ছিল না। তাই তাকে ট্র্যাক করতে পারছেন না তদন্তকারীরা। ছাত্রীর বাড়ির আশপাশের এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। নাবালিকার মোবাইল ফোন থেকে শেষ কোন কোন নম্বরে বেশি ফোন গিয়েছে বা ফোন এসেছে, তাও বের করছে পুলিস। ওই নম্বরের কল ডিটেলস রেকর্ড নেওয়া হচ্ছে। পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, আত্মীয় ও বন্ধুদের বাড়িতেও নাবালিকার হদিশ পাওয়া যায়নি। তাহলে কি নাবালিকাকে অপহরণ করা হয়েছে? তবে পুলিসের ধারণা, অপহৃত হলে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অন্তত মুক্তিপণ চেয়ে ফোন আসত। নাবালিকা প্রেমের সম্পর্কের জেরে ঘর ছাড়া হয়েছে কি না তাও নজরের বাইরে নয় পুলিসের।