কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
এদিন সকাল থেকে বারাসত ও বসিরহাটের একাধিক কন্টেইনমেন্ট জোনে পুলিসি সক্রিয়তা চোখে পড়লেও বিভিন্ন জায়গায় আবার পুলিসের দেখা পাওয়া যায়নি। কার্যত নরমেগরমে পুলিস কন্টেইনমেন্ট জোনগুলিতে লকডাউন কার্যকর করার চেষ্টা করেছে। এদিন বারাসতের চাঁপাডালি মোড়ে জেলা পুলিস কর্তারা মানুষকে সচেতন করেন। আধিকারিকরা শহরের বিভিন্ন কন্টেইনমেন্ট জোন পরিদর্শন করেন। তবে শহরের কৈবর্তপাড়া এলাকায় কন্টেইনমেন্ট জোনের বেড়া গলে প্রচুর মানুষ রাস্তায় বের হন। বেশ কয়েকটি জায়গায় সঠিকভাবে পরিষেবা না পাওয়ার অভিযোগও তুলেছেন আটকে থাকা মানুষজন। তবে বসিরহাট শহরজুড়ে লকডাউন নিয়ে পুলিস ও প্রশাসনিক মহলেও বিস্ময় তৈরি হয়েছে। বসিরহাট পুরসভার তিনটি ওয়ার্ডের একাংশ কন্টেইনমেন্ট জোনের আওতায় পড়লেও এদিন সারা শহরেই কার্যত লকডাউনের ছবি দেখতে পাওয়া যায়। ওষুধ ও নিত্য প্রয়োজনের জিনিসের কিছু দোকান ছাড়া সিংহভাগ দোকানই সকাল থেকে বন্ধ ছিল। দৈনন্দিন বাজার সকালে কয়েক ঘন্টার মধ্যেই শেষ হয়ে যায়। রাস্তায় টোটো, অটো, বাস সেভাবে নামেনি। দিনভর গৃহবন্দি থাকার পর এদিন বিকেলের দিকে রাস্তায় বেরতে শুরু করেন মানুষজন। বসিরহাট পুরসভার প্রশাসক তপন সরকার বলেন, বিভ্রান্তির কারণে এই ঘটনা ঘটেছে। আমরা বৃহস্পতিবার এলাকায় মাইকিং করেছিলাম। কিন্তু তাতে তেমন কাজ হয়নি। এদিন মাইকিং করে মানুষকে সচেতন করার পাশাপাশি অহেতুক আতঙ্কিত না হওয়ার কথা বলা হয়েছে।