কর্মক্ষেত্রে অশান্তি সম্ভাবনা। মাতৃস্থানীয় কারও শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। প্রেমে সফলতা। বাহন ক্রয়-বিক্রয়ের যোগ। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় উন্নতি।প্রতিকার— ... বিশদ
প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিস জানিয়েছে, পি সি চন্দ্র গার্ডেনের দিক থেকে যে র্যাম্পটি উঠছে, সেদিক থেকে ওই ব্যক্তি সোজা উপরের দিকে উঠে যান। সেখান থেকে তিনি ঝাঁপ দিয়েছেন বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। ওই র্যাম্পের উপর দু’জোড়া হাওয়াই চপ্পল মিলেছে। সেগুলি ওই ব্যক্তিরই কি না, তা খতিয়ে দেখছেন পুলিস আধিকারিকরা। মৃত ব্যক্তির পকেট থেকে তাঁর ভোটার আইডি কার্ড মিলেছে। সেই সূত্রে ওই ব্যক্তির বাড়িতে খবর পাঠানো হয়। তাঁর এক ভাইকে ফোন করে পুলিস জানতে পারে, কলকাতায় ওই ব্যক্তির কেউ নেই। কেন তিনি এখানে এলেন, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি মহারাষ্ট্রের নাগপুরে একটি কোম্পানিতে কাজ করতেন। যদিও তাঁর পরিবারের লোকেরা জানতেন, তিনি কেরলে চাকরি করেন। গত সোমবার নাগপুরে কাজের উদ্দেশে বের হন। কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপরই বাড়ি যাচ্ছেন বলে বেরিয়ে সেখান থেকে সোজা কলকাতায় চলে আসেন। এদিন মা উড়ালপুলে উঠে যান। ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে গোটা ঘটনাটি নিয়েই। কেন পরিবারের লোককে নিজের গন্তব্যস্থল সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেননি ওই ব্যক্তি? পুলিস জানিয়েছে, একাধিক সিসিটিভির ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কারণ, ওই ব্যক্তি যে রাস্তা দিয়ে এসেছেন, সেখানে কেউ তাঁর সঙ্গে ছিল কি না বা তিনি কোনও বাসে করে এসে সেখানে নেমেছিলেন কি না, সবকিছুই খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।