বলরাম দত্তবণিক, রামপুরহাট: সারের বিকল্প বিশেষ তরল রাসায়নিক মিশ্রণ ব্যবহার করে পরীক্ষামূলক চাষে সাফল্য এল ময়ূরেশ্বরে। দপ্তরের আধিকারিকদের দাবি, এটা ‘ন্যানো ফার্টিলাইজার’।
ব্রতীন দাস: প্রোটিনের ঘাটতি মেটাতে নয়া ধান আবিষ্কার করলেন জাতীয় ধান্য গবেষণা কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা। সাধারণ ধানে যেখানে ৬ থেকে ৮ শতাংশ প্রোটিন থাকে, সেখানে সিআর-৩১০ নামে নতুন ওই ধানটিতে প্রোটিনের মাত্রা প্রায় ১১ শতাংশ।
অলোক বন্দ্যোপাধ্যায়: আমন ধানে ভাল ফলন পেতে সঠিক নিয়ম মেনে জমি তৈরি করতে হবে। অন্তত ছয় ইঞ্চি গভীরতায় তিনটি চাষ দিয়ে ঠিকমতো মাটি সমতল করে নিতে হবে। এমনটাই জানিয়েছেন কৃষি আধিকারিকরা।
মোহন গঙ্গোপাধ্যায়: বর্ষা শুরু হয়েছে। খাল-বিল, ছোট-বড় পুকুর এমনকী নিচু জমিতে জল ভরবে। এই সমস্ত জলাশয়ে একইসঙ্গে পানিফল ও মাছচাষ করা যেতে পারে। যা থেকে চাষিরা ভালো আয় করতে পারেন। এমনটাই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
শীর্ষেন্দু দেবনাথ, কৃষ্ণনগর: পাঁচ কাঠা জমিতে আপেল চাষ করে নজির গড়লেন নদীয়ার হাঁসখালির বগুলার চাষি প্রসেনজিৎ বিশ্বাস। জৈষ্ঠ মাসে ওই এলাকায় আম নয়, গাছে ফলা সবুজ-লাল আপেলই নজর কেড়েছে সকলের। পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতার পর এবার নদীয়ায় আপেল চাষে সাফল্য মিলল।
নিজস্ব প্রতিনিধি, শিলিগুড়ি: ‘সবুজ বিপ্লব’ প্রকল্পের মাধ্যমে আমন ধানের উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা বাড়াতে উদ্যোগ নিয়েছে কৃষি দপ্তর। খরিফ মরশুমে শিলিগুড়িতে ৭০০ হেক্টর জমিতে ৩৫০০ মেট্রিক টন আমন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই উপভোক্তাদের চিহ্নিত করে বীজ দেওয়ার কাজও শুরু করেছে কৃষি দপ্তর।
বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: নিম্নচাপের জেরে বর্ষার প্রথম লগ্নেই রাজ্যের সবকটি জেলা বৃষ্টি পেয়েছে। রাজ্য কৃষি দপ্তর ১৫ জুন পর্যন্ত বৃষ্টির পরিমাণের যে রিপোর্ট তৈরি করেছে, তাতে অবশ্য দেখা যাচ্ছে— উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলাতে তুলনামূলকভাবে বৃষ্টি কিছুটা কম হয়েছে। বর্ষার মরশুমে আবহাওয়াগত বিচারে ঘাটতি ধরা শুরু হয় গড় বৃষ্টিপাতের থেকে ১৯ শতাংশ কম হলে। কৃষি দপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, এই নিরিখে নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদহ ও দুই দিনাজপুর জেলাতে বৃষ্টির ঘাটতি আছে। মালদহ জেলায় ঘাটতি সবথেকে বেশি। এখানে স্বাভাবিকের থেকে ৫৮ শতাংশ কম বৃষ্টি হয়েছে। নদীয়ায় ৩৪, দক্ষিণ দিনাজপুর ২৭, উত্তর দিনাজপুরের ১৯ শতাংশ বৃষ্টির ঘাটতি রয়েছে।
তবে কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির ঘাটতি থাকলেও এতে চাষবাস বিশেষ করে আমন ধানের বীজতলা তৈরি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই বলে কৃষি দপ্তরের আধিকারিকরা মনে করছেন। কম বৃষ্টি হয়েছে এমন জেলাতেও নিচু জমিতে বীজতলা করতে অসুবিধা হবে না। ধান উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ জেলা পূর্ব বর্ধমান, বাঁকুড়া, হুগলি, পূর্ব মেদিনীপুর জেলাতে স্বাভাবিকের থেকে অনেকটা বেশি বৃষ্টি হয়েছে। বর্ধমান জেলায় তো এটা ৯৫ শতাংশ বেশি। ধান উৎপাদনে অগ্ৰণী জেলা বীরভূমে স্বাভাবিকের থেকে কিছুটা কম বৃষ্টি হলেও তা ঘাটতির পর্যায়ে যায়নি।
তবে কৃষি দপ্তরের আধিকারিকরা এখন তাকিয়ে আছেন জুলাইয়ের বৃষ্টির দিকে। বীজতলা থেকে ধানের চারা তুলে মাঠে রোপণের সময় বেশি পরিমাণে জল থাকা দরকার। অতীতে এমন ঘটনাও হয়েছে যে জুনে ভালো বৃষ্টিতে তড়িঘড়ি বীজতলা তৈরির পর বৃষ্টি কমে যাওয়ায় ফের নতুন করে তা তৈরি করতে হয়েছিল। বীজতলা থেকে ধানের চারা ২১ দিনের মধ্যে মাঠে স্থানান্তর করতে হয়। রোপণের সময় বৃষ্টি না হলে এই প্রক্রিয়াটি থমকে যায়। জুলাই মাসে ভালো মাত্রায় বৃষ্টি তাই ধান চাষের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।
তবে কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির ঘাটতি থাকলেও এতে চাষবাস বিশেষ করে আমন ধানের বীজতলা তৈরি নিয়ে চিন্তার কিছু নেই বলে কৃষি দপ্তরের আধিকারিকরা মনে করছেন। কম বৃষ্টি হয়েছে এমন জেলাতেও নিচু জমিতে বীজতলা করতে অসুবিধা হবে না। ধান উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ জেলা পূর্ব বর্ধমান, বাঁকুড়া, হুগলি, পূর্ব মেদিনীপুর জেলাতে স্বাভাবিকের থেকে অনেকটা বেশি বৃষ্টি হয়েছে। বর্ধমান জেলায় তো এটা ৯৫ শতাংশ বেশি। ধান উৎপাদনে অগ্ৰণী জেলা বীরভূমে স্বাভাবিকের থেকে কিছুটা কম বৃষ্টি হলেও তা ঘাটতির পর্যায়ে যায়নি।
তবে কৃষি দপ্তরের আধিকারিকরা এখন তাকিয়ে আছেন জুলাইয়ের বৃষ্টির দিকে। বীজতলা থেকে ধানের চারা তুলে মাঠে রোপণের সময় বেশি পরিমাণে জল থাকা দরকার। অতীতে এমন ঘটনাও হয়েছে যে জুনে ভালো বৃষ্টিতে তড়িঘড়ি বীজতলা তৈরির পর বৃষ্টি কমে যাওয়ায় ফের নতুন করে তা তৈরি করতে হয়েছিল। বীজতলা থেকে ধানের চারা ২১ দিনের মধ্যে মাঠে স্থানান্তর করতে হয়। রোপণের সময় বৃষ্টি না হলে এই প্রক্রিয়াটি থমকে যায়। জুলাই মাসে ভালো মাত্রায় বৃষ্টি তাই ধান চাষের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।
