আকস্মিক পত্নীর/ পতির স্বাস্থ্যহানিতে মানসিক চিন্তা। কাজকর্মে কমবেশি বাধা থাকবে। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ
এরপরই কোটলায় রাজত্ব শুরু স্টাবসের। ২৫ বলে ৫৭ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। ২৩ বছর বয়সি প্রোটিয়া মারেন চারটি ছক্কা ও তিনটি বাউন্ডারি। ২২৮ স্ট্রাইক
রেটের মালিক ইনিংসের বিরতিতে বলেন, ‘শুরুতে তাড়াহুড়ো করতে চাইনি। ক্রিজে থিতু হওয়ার পর হাত খোলাই ছিল লক্ষ্য। সেটাই করেছি।’শেষপর্যন্ত চার উইকেটে ২০৮ রানে থামে দিল্লির ইনিংস।
জবাবে প্রথম ওভারেই ফেরেন লখনউ অধিনায়ক। সময়টা মোটেও ভআলো যাচ্ছে না তাঁর। ব্যাট হাতে পুরোপুরি ব্যর্থ রাহুল (৫)। তৃতীয় ওভারে আউট কুইন্টন ডি’কক (১২)। বিপজ্জনক নিকোলাস পুরানকে ফেরান মুকেশ কুমার। ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটারের২৭ বলে ৬১ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ছ’টি চার ও চারটি বিশাল ছক্কা। পুরান বিগ হিটার। ক্রিজে জমে গেলে দিল্লির সমস্যা বাড়ত। আরশাদ খানের লড়াইও দাম পেল না (৫৮)। অভিজ্ঞ ইশান্ত শর্মা তিন উইকেট তুলে ভাঙলেন প্রতিপক্ষকে। লোকেশ রাহুল, কুইন্টন ডি’কক ও দীপক হুডাকে প্যাভিলেয়নে ফেরান এই স্পিডস্টার। তিনিই ম্যাচের সেরা।