বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
সমবায় ব্যাঙ্কগুলি প্রধানত পরিচালিত হয় রাজ্য সরকারের সমবায় আইনের মাধ্যমে। তাই বিধিনিয়ম ও আইনি নিয়ন্ত্রণ এখন প্রধানত রাজ্য সরকারের হাতে। এই অবস্থায় সরাসরি সমবায় ব্যাঙ্কের প্রশাসনিক ও আর্থিক বিধিনিয়ম রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আওতায় চলে যাওয়ায় আগামীদিনে রাজ্যের সমবায় আইন আর কার্যকর হবে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
যদিও শনিবার কেন্দ্রীয় সরকার বিভ্রান্তি কাটাতে স্পষ্ট বলেছে, এই অর্ডিন্যান্স সমবায় ব্যাঙ্কগুলিকে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের অধীনে নিয়ে এলেও রাজ্যের সমবায় আইনকে কোনওভাবে খর্ব করবে না। একইভাবে প্রাইমারি এগ্রিকালচার ক্রেডিট সোসাইটি অথবা সমবায় সমিতি যারা ব্যাঙ্ক অথবা ব্যাঙ্কিং শব্দগুলি ব্যবহার করে না, তাদের উপরও প্রভাব পড়বে না। কৃষি উন্নয়ন ও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদানকারী সমিতির ক্ষেত্রেও কার্যকর হবে না এই অর্ডিন্যান্স। তবে কোনও আর্থিক সংস্থা যদি নিজেদের আমানতকারীর স্বার্থ সুরক্ষিত করতে এবং যথার্থ প্রশাসনিক সুবিধা পেতে চায়, তাহলে তারা তালিকাভুক্ত হতে পারে। এই লক্ষ্যে ব্যাঙ্কিং রেগুলেশন আইনের সংশোধনও করা হয়েছে।