বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
এদিন তিনি বলেন, লকডাউন শুরুর পর থেকেই রাজ্যের আইসিডিএস সেন্টারগুলি বন্ধ রয়েছে। আগে শিশুদের নিয়ে মা ও প্রসূতিরাও সেন্টারে গিয়ে খাবার পেতেন। তাঁরা যে পরিমাণে আহার পেতেন, আমরা এখন সেই পরিমাণেই আলু, চাল বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছি। করোনা আবহ কেটে গেলেই রাজ্যের আইসিডিএস কেন্দ্রে পঠনপাঠন চালু হবে। তখন ছোট শিশুদের খাবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে দেওয়া হবে। আমরা এখন এটা ভাবনাচিন্তা করছি। সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে ঘোষণা করব। তখন এটা কার্যকরী হবে।
জানা গিয়েছে, রাজ্যে প্রায় ১ লক্ষ ১৬ হাজারের বেশি আইসিডিএস কেন্দ্র আছে। লকডাউনের পর থেকেই সেন্টারগুলি বন্ধ রয়েছে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার ফলে বেশ কিছু জেলায় আইসিডিএস কেন্দ্রের ভবন ভেঙে পড়ছে। এবার ভগ্নপ্রায় আইসিডিএস কেন্দ্রগুলি সংস্কার করা হবে বলে মন্ত্রী জানান। তবে তার আগে সেগুলি চিহ্নিত করে, তার তালিকা তৈরি হবে। তাছাড়া আইসিডিএস কেন্দ্র খুললে প্রতিটি পড়ুয়া ও শিশুদের মাস্ক দেবে রাজ্য সরকার। সেন্টারেও পড়ুয়াদের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা হবে।
এদিন মাজিগ্রামে নিজের শ্বশুরবাড়িতে এসেছিলেন মন্ত্রী। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের আরেক মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ। এই গ্রামে আগামী সোমবার শাকম্ভরী দেবীর পুজো অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে গ্রামে সদ্য সংস্কার হওয়া মন্দিরের গৃহপ্রবেশের অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি। এসে শাকম্ভরী দেবীর মন্দিরে রাজ্যের দুই মন্ত্রী পুষ্পাঞ্জলি দেন। স্বপনবাবু বলেন, প্রয়াত প্রাক্তন মন্ত্রী অজিত পাঁজার গ্রামে আমরা এসেছিলাম। আমরা এসে এদিন মায়ের কাছে পুজো দিলাম।