শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
১১৪ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব পুঁটিয়ারির কেওড়াপুকুর খালপাড়, নতুনপল্লি খালপাড়, গুরুচরণ নস্কর রোড, দীনেশপল্লি, বাগানপাড়া সাত বিঘা, আনন্দপল্লি, বন্দিপুর রোডের বিভিন্ন অংশে রাস্তার কঙ্কালসার অবস্থা। স্থানীয়দের অভিযোগ, সেই ২০১৭ সাল থেকে কাজ চলছে। কিন্তু, সেই কাজের জেরে রাস্তাঘাটের অবস্থা বেহাল। অন্যদিকে, ১১৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাঁশদ্রোণীর দীনেশ নগর, সোনালি পার্ক, বিবেকানন্দ পার্ক এলাকারও রাস্তাঘাটের এক পরিস্থিতি। কেওড়াপুকুর খালপাড় রোডের বাসিন্দা শুভময় মণ্ডল বলেন, রাস্তায় হাঁটা যায় না। প্রতিপদে হোঁচট খেতে হয়। রোজ কেউ না কেউ সাইকেল-বাইক থেকে পড়ে যাচ্ছেন। একই অভিযোগ বিবেকানন্দ পার্কের বাসিন্দা সুচেতা ভৌমিকের গলায়ও। তিনি বলেন, বয়স্ক লোকজনের হাঁটার জো নেই। অনেক জায়গাতেই রাস্তার ধারে মাটি ডাই হয়ে রয়েছে। বৃষ্টি হলেই পথ কাদায় ভরে যাচ্ছে। স্থানীয় ১১৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার অনিতা কর মজুমদার শীল বলেন, বিবেকানন্দ পার্কের নিকাশির পাইপলাইন পাতার কাজ এখনও চলছে। প্রায় এক যুগ হতে চলল। রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ। রোজ এলাকার লোকজনদের কাছ থেকে কথা শুনতে হচ্ছে। পাশাপাশি, ১১৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার বিশ্বজিৎ মণ্ডলের মুখেও একই অভিযোগ।
যেখানে নিকাশি পাইপলাইন বসানোর কাজ শেষ হয়েছে, সেখানে রাস্তার অবস্থা খুব খারাপ। কোনও রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় না। কোথাও রাস্তা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু, অনেকাংশেই বসে কিংবা কোথাও গর্ত হয়ে গিয়েছে। এই রাস্তাগুলি নতুন করে বানানো, রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব কুরিপের হাতে ছিল। কিন্তু, তারা কোনও কাজ না করায় অঞ্চলের মানুষকে দুর্বিষহ ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হচ্ছে। -নিজস্ব চিত্র