শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর এই বাঁকড়া গোকুলপুর গ্রাম পঞ্চায়েত বিজেপি, সিপিএম ও আইএসএফের মিলিজুলি বোর্ড কাজ চালাচ্ছে। কিন্তু সেই পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে এলাকায় কোনও উন্নয়ন করা হচ্ছে না- এমনই অভিযোগ। স্থায়ী বাসিন্দার সার্টিফিকেট, জন্ম বা আয়ের সংশাপত্রও মিলছে না। পাশাপাশি এলাকার কোনও উন্নয়নের কাজও করা হচ্ছে না। রাস্তা সংস্কার থেকে শুরু করে এলাকায় পানীয় জল ও অন্যান্য উন্নয়নের কাজ হচ্ছে না। এমনই অভিযোগ বিক্ষোভকারী তৃণমূল কর্মীদের। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয় স্বরূপনগর থানার বিশাল পুলিস বাহিনী।
এলাকার বাসিন্দা ইউনুস মোল্লা, কণিকা মণ্ডলরা বলেন, পঞ্চায়েত থেকে এলাকায় কোনও উন্নয়নের কাজ করা হচ্ছে না। অন্য পঞ্চায়েতের ১০০ দিনের শ্রমিকরা পারিশ্রমিকের টাকা পেয়েছেন। কিন্তু আমরা পাইনি। তাই আমরা বিক্ষোভ দেখাচ্ছি। এই প্রসঙ্গে বিজেপির যুবনেতা পলাশ সরকার বলেন, ওই পঞ্চায়েতে তৃণমূলের কোনও অস্তিত্বই নেই। বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মীরা একত্রিত হয়ে ওই পঞ্চায়েতটা ভালোভাবেই চালাচ্ছেন। এলাকার বাসিন্দারা পরিষেবা পাচ্ছেন, উন্নয়নের কাজও হচ্ছে। সেটা তৃণমূল সহ্য করতে না পেরে পরিকল্পনা করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। এই বিষয়ে উত্তর ২৪ পরগনার জেলা সভাপতি নারায়ণ গোস্বামী বলেন, বিষয়টি শুনলাম। খোঁজ নিয়ে দেখব।