শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এক সময় পেশায় গোয়ালা জয়ন্তের রাজনীতিতে প্রবেশ কামারহাটির বিধায়ক মদন মিত্রের হাত ধরে। এলাকায় দুষ্কৃতীমূলক কাজের অভিযোগে গ্রেপ্তার হলেও মাথায় প্রভাবশালীদের হাত থাকায় তার দাপট কমেনি। অভিযোগ, এলাকায় প্রোমোটারি, মদ, সাট্টা, জুয়ার ঠেক নিয়ন্ত্রণের কাজ তার হাত ধরেই চলে। তার বাহিনীর দাপটে রীতিমতো ত্রস্ত এলাকাবাসী। আড়িয়াদহের কেদার সিংহ রোডে সায়নদীপ পাঁজা ও তাঁর মা বুবুন পাঁজাকে মারধরের ঘটনায় সাধারণ মানুষ প্রকাশ্যে তাঁর গ্রেপ্তারির দাবিতে সরব হয়েছে। পুলিস ইতিমধ্যে আটজনকে গ্রেপ্তার করলেও এখনও জয়ন্তের নাগাল পায়নি। এখন মদনবাবু সহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে জয়ন্তের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে। যদিও মদনবাবু বলেন, এদের পিছনে কেউ না কেউ তো নিশ্চয় আছে, যারা মদত দিচ্ছে। তবে আমি কোনও অন্যায়কে প্রশ্রয় দিই না। পুলিসকে বলেছি, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সমস্ত অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করতে।
অন্যদিকে, একইভাবে ২৮ নম্বর ওয়ার্ডের এক প্রোমোটারের দলবল কাউন্সিলার শ্রীতমাকে ভট্টাচার্যকে হেনস্তা করেছিল বলে অভিযোগ। তিনি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। এদিন শ্রীতমাদেবীর বিরুদ্ধে পাল্টা তোলাবাজির অভিযোগ করেছেন এলাকার এক ব্যবসায়ী। অমিতকুমার সাহা নামের ওই ব্যবসায়ী থানায় অভিযোগ জানানোর পাশাপাশি টাকা দেওয়ার একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন। অমিতবাবু বলেন, বিভিন্নভাবে আমার থেকে টাকা নিয়েছেন উনি। টাকা না দিলে কাজ বন্ধ করার হুঁশিয়ারিও দিয়েছিলেন। বাড়িতে গিয়ে ওঁর মাকে টাকা দেওয়ার ভিডিও আছে। এদিকে, শ্রীতমা ভট্টাচার্য বলেন, উনি দলের কর্মী বলে দাবি করেন। তাই নির্বাচনে ওঁর সহযোগিতা চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু আমি ওঁর বেআইনি নির্মাণের বিরোধিতা করেছিলাম বলেই চক্রান্ত করে এটা করেছে। ওয়ার্ডের কর্মীরা জানেন, কোন টাকা কোন খাতে খরচ হয়েছে।