শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
ভাই কোথা থেকে ওই পিস্তল জোগাড় করল, তা ভেবে পাচ্ছেন না বাড়ির লোকজন। দীনেশবাবু বলেন, নিক্কু আর আমাদের বাড়ি বজবজ পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিদ্যাসাগর রোডে। আমরা নিজেদের বাড়িতে থাকলেও নিক্কুরা থাকত নিউ সেন্ট্রাল জুটমিলের শ্রমিক আবাসনে। তাঁর কথায়, রাকেশ সিভিল ডিফেন্সে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর একটি জায়গায় কাজ করছিল। নিক্কুর সঙ্গে তার সম্পর্ক অনেকদিনের। বাড়িতেও যাতায়াত ছিল। কিছুদিন হল শ্রমিক আবাসনের লোকজন বলছিলেন, নিক্কু অন্য একজনের সঙ্গে মেলামেশা করছে। এর বেশি কিছু বলতে পারব না। ওই শ্রমিক মহল্লার বেশ কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, মেয়েটির বাবা এক সময় নিউ সেন্ট্রাল জুটমিলের শ্রমিক ছিলেন। মিল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর আর্থিক অনটন দেখা দেয়। একারণে কিছুদিন আগে মেয়েটির বাবা-মা বিহারে নিজেদের গ্রামের বাড়িতে চলে যান। নিক্কু এখানে থাকত ছোট ভাইয়ের সঙ্গে। এদিন সকালে ভাইকে কিছু না বলে একাই বেরিয়ে যায়। তারপর বিকেলে শ্রমিক মহল্লায় খবর আসে, নিক্কু গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সকলের একটাই প্রশ্ন, কেন এমন হল? তাহলে কি দু’জনের মধ্যে বচসা হয়েছিল? নাকি অন্য সম্পর্কে নিক্কু জড়িয়েছে ভেবেই ক্রোধের বশে গুলি চালিয়েছে রাকেশ? এসব প্রশ্নের জবাব মেলেনি।