বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
ছাত্রছাত্রীদের বক্তব্য, বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে এমফিল ও পিএইচডি’র আসন খুবই সীমিত। তাই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয় অনেককেই। এমন ছাত্রছাত্রীদের স্কলারশিপ থেকে বঞ্চিত করার কোনও মানে হয় না। নির্দিষ্ট সময়ের দু’টি নেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের জন্যই কেন এই সুযোগ রাখা হবে? আগের সব পরীক্ষার্থী, যাঁরা গবেষণা শুরু করে দিয়েছেন, তাঁরা কী দোষ করলেন? অভিযোগ, এর ফলে যাঁদের সত্যি স্কলারশিপের প্রয়োজন এবং যোগ্যতাও রয়েছে, তাঁরা বঞ্চিত হচ্ছেন। ছাত্রদের অনুরোধ, নিত্যনতুন শর্ত আরোপ না করে, প্রতি বছর যাতে স্কলারশিপের আবেদন নেওয়া হয়, তার জন্য মুখ্যমন্ত্রী সংখ্যালঘু মন্ত্রককে দাবি জানান। প্রসঙ্গত, মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষিত ঐক্যশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমেও সংখ্যালঘুদের স্কলারশিপ দেওয়া হয়। প্রযুক্তিগত সমস্যায় বিভিন্ন স্তরে প্রায় দু’লক্ষ অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় হয়ে গিয়েছিল। রাজ্য সংখ্যালঘু উন্নয়ন দপ্তর থেকে সমস্যা মিটিয়ে সবার অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দেওয়ায় ছাত্রছাত্রীরা খুশি।