বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
কালীনগর এলাকা ঘুরে দেখা গেল, বহু বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে জল। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, কয়েকদিনের সামান্য বৃষ্টিতেই এমন অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। জলমগ্ন পরিস্থিতির রেশ পুজো কেটে যাওয়ার পরও থাকে। ওই এলাকার এক বাসিন্দা জানান, ‘গার্ডেনরিচ ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের ছেড়ে দেওয়া পলি নিষ্কাশনের সঠিক ব্যবস্থা নেই পুরসভার। ফলে সেই পলি নিকাশি ব্যবস্থায় ব্যাঘাত ঘটাচ্ছে। তাই এই এলাকা শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা জলমগ্ন হয়ে থাকে।’
তাঁদের দাবি, জলমগ্ন পরিস্থিতি এড়াতে পুরসভার তরফ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। একইসঙ্গে এই মশার উপদ্রব বন্ধ করতে কীটনাশক কিংবা ব্লিচিং পাউডার ছড়ানোর উদ্যোগও নেয়নি স্থানীয় প্রশাসন। ফলে জমা জল এবং রোগভোগের আতঙ্কের জোড়া ফলায় রীতিমতো নাজেহাল কালীনগরের বাসিন্দারা। ওই এলাকার আরেক বাসিন্দার কথায়, ‘বছরখানেক আগে কলকাতা পৌরসভার সদর দপ্তরে জলমগ্ন পরিস্থিতির বিষয়ে অভিযোগ জানানো হয়েছিল। তারপরের দিনই পুরসভার তৎপরতায় গোটা এলাকার জল নিমেষে নেমে যায়। তবে এই বছরের পরিস্থিতি আবার যে কে সেই।’