কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
মার্কিন পুলিসের দাবি, টাইমস স্কোয়ারে গ্রেনেড হামলার পরিকল্পনা ছিল আশিকুলের। কিন্তু আশিকুলের সন্দেহজনক গতিবিধি পুলিসের চোখ এড়ায়নি। গোপনে তার উপর নজরদারি শুরু হয়। এক গোয়েন্দা ছদ্মবেশে তার পিছু নিয়েছিলেন। পরিচয় না জেনে, ওই গোয়েন্দার সঙ্গেই আগ্নেয়াস্ত্র কেনার বিষয়ে আলোচনা করে দেয় আশিকুল। কিনতে চায় সিরিয়াল নম্বর নষ্ট করা আগ্নেয়াস্ত্র। সেই মতো তার হাতে আগ্নেয়াস্ত্র দেওয়াও হয়েছিল। এর পরেই এফবিআই এজেন্ট ও নিউ ইয়র্ক পুলিসের গোয়েন্দাদের নিয়ে গঠিত জয়েন্ট টেররিজম টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা গ্রেপ্তার করে এই বাংলাদেশি যুবককে।
শুক্রবার ব্রুকলিন ফেডারেল কোর্টে আশিকুলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগে বলা হয়েছে, ছদ্মবেশে থাকা পুলিসের কাছ থেকে বৃহস্পতিবার সিরিয়াল নম্বর মুছে ফেলা দু’টি গ্লক ১৯ নাইন এমএম সেমি-অটোমেটিক পিস্তল নেওয়ার পর, তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ছদ্মবেশে থাকা এজেন্টের কাছে বিভিন্ন পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল আলম। চার্জ গঠনের নথিতে বলা হয়েছে, লোয়ার ম্যানহাটনে নতুন ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারেও হামলার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছিল অভিযুক্ত বাংলাদেশি যুবক। রকেট লঞ্চার দিয়ে সেখানে হামলা চালানোর ইচ্ছা ছিল আলমের। নিউ ইয়র্ক টাইমসের রিপোর্ট অনুযায়ী, ধৃত বাংলাদেশি ওসামা বিন লাদেন ও জঙ্গি গোষ্ঠী আইএস-এর প্রশংসা করেছিল। তার বক্তব্য ছিল, লাদেনের পরিকল্পনার কারণেই হাজার হাজার মার্কিন সেনার মৃত্যু হয়েছে। যুদ্ধ চালাতে গিয়ে লক্ষ লক্ষ কোটি ডলার খরচ হয়েছে।