বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
জানা গিয়েছে, এদিনের বৈঠকে একাধিক জনপ্রতিনিধি ২০১৮ সালের শস্যবিমার প্রায় তিনশো কোটি টাকা এখনও না পাওয়ার প্রসঙ্গ উত্থাপন করেছিলেন। পাশাপাশি জেলার পুনর্গঠনের কাজে ইট, বালি, পাথর সহ বিভিন্ন কাঁচামাল আনার সমস্যার প্রসঙ্গ তোলেন জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ সুবীর মুখোপাধ্যায়। ওই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট জেলার সঙ্গে কথা বলে তা দ্রুত মেটানোর আশ্বাস জেলাশাসক দিয়েছেন। হুগলি জেলা পরিষদের কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মনোজ চক্রবর্তী বলেন, কৃষিক্ষেত্রে এখনও পর্যন্ত ৬৮৯ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। যে কোম্পানি ২০১৮ সালের বিমার কাজ করেছে তারাই এবারও কাজ করছে। ফলে এবার বিমার টাকা না পেলে কৃষিকাজ জেলা থেকে উঠে যাবে।
এদিকে, এদিনের বৈঠকে কোভিড মোকাবিলাতেও একাধিক নয়া পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বৈঠক সূত্রে জানা গিয়েছে, পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা মাথায় রেখে জেলার চার মহকুমায় চারটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করা হবে। এছাড়াও আজ, বুধবার সাম্প্রতিক উম-পুনের পূর্ণাঙ্গ ক্ষতির তালিকা জেলা প্রশাসন প্রকাশ করবে বলে জানা গিয়েছে।