আকস্মিক পত্নীর/ পতির স্বাস্থ্যহানিতে মানসিক চিন্তা। কাজকর্মে কমবেশি বাধা থাকবে। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ
একটা সময় ছিল, যখন আরএসপি-সিপিএমের সংঘর্ষে বারবার উত্তপ্ত হতো বাসন্তী। ২০১১ সালে সরকার পরিবর্তন হতেই দুই বামদলের বহু নেতাকর্মী তৃণমূল কংগ্রেসে নাম লেখান। তখন থেকেই আদি ও নব্য তৃণমূলীদের পৃথক গোষ্ঠী তৈরি হয়, যা পরে যথাক্রমে ‘মাদার’ ও ‘যুব’ নামে পরিচিত হয়। ক্যানিং মহকুমার মধ্যে বাসন্তীতেই তৃণমূলের নিজেদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে কাঁঠালবেড়িয়া এবং চড়াবিদ্যা অঞ্চলে ‘মাদার’ ও ‘যুব’ গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক রেষারেষি চলছিল। কিন্তু বর্তমানে দলের মধ্যে তেমন কোনও গোলমালের খবর নেই সেখানেও। সফুল শিবিরের সব পক্ষ এক হয়ে ভোটের ময়দানে নেমেছে। বিধায়ক শ্যামল মণ্ডলের কথায়, ‘লোকসভা ভোটে জয়নগর কেন্দ্রের প্রার্থী প্রতিমা মণ্ডলের নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই আর কোনও বিবাদ দেখা যায়নি। সবাই মিলেমিশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নে শামিল হয়ে প্রার্থীকে জয়ী করতে নেমে পড়েছেন।’ স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, লোকসভা ভোটে নিজেদের মধ্যে কোন্দল থাকলে যে বিরোধীরা বাড়তি সুযোগ পেয়ে যাবে, বিষয়টি এখানকার নেতাকর্মীদের বোঝানো হয়েছিল। তাতে কাজ হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।