কর্মে সাফল্য ও সুনাম বৃদ্ধি। ব্যবসায় অগ্রগতি ও প্রসার। অর্থাগম যোগ শুভ। স্বাস্থ্য বিশেষ ভালো ... বিশদ
এরপর বিরাটের এগিয়ে চলার পথে নিত্যনতুন চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেছেন অনুষ্কা। লিখেছেন, ‘২০১৪ সালে আমরা ছিলাম কমবয়সি। সরল ও নিষ্পাপ। ভাবতাম, মহৎ উদ্দেশ্য, ইতিবাচক লক্ষ্য ও এগিয়ে চলার তাগিদই সাফল্যের দরজা খুলে দেয়। হ্যাঁ, এগুলো নিশ্চয়ই কাজে আসে। তবে একই সঙ্গে থাকতে হয় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার ক্ষমতা। যার মধ্যে অনেকগুলোই আবার মাঠের বাইরের। আসলে এটাই জীবন, যা কঠিনতম পরীক্ষায় ফেলে। তবু সঠিক লক্ষ্যে এগনোর তাগিদ ও সংকল্পের সঙ্গে কখনওই আপোস করনি তুমি। বেশ কয়েকবার তো হেরে যাওয়ার পর তোমার চোখে জলও দেখেছি। তোমাকে যত দেখেছি, ততই গর্বে ভরে উঠেছে বুক।’
কোহলি যে ভনিতা করেন না, সোজা কথা স্পষ্টভাবে বলেন, তাও জানিয়েছেন অনুষ্কা। তিনি লিখেছেন, ‘সব কাজের মধ্যে দলের স্বার্থকেই বরাবর প্রাধান্য দিয়েছো। সবসময় সঠিক কারণে লড়েছো। অনেকেই হয়তো তা বুঝতে পারবেন না। চোখের সামনে সবকিছুর সঠিক দিশা মেলে না। লোভে পড়ে কিছু আঁকড়ে থাকোনি, এমনকী নেতৃত্বও ছেড়ে দিয়েছো। আমি বলব, ভালোই করেছো তুমি।’