কর্মে সাফল্য ও সুনাম বৃদ্ধি। ব্যবসায় অগ্রগতি ও প্রসার। অর্থাগম যোগ শুভ। স্বাস্থ্য বিশেষ ভালো ... বিশদ
২০ জানুয়ারি বীরভূম ও মুর্শিদাবাদ দুই জেলার জন্য সিনার্জির আয়োজন করা হয়েছিল বোলপুরের গীতাঞ্জলি অডিটোরিয়ামে। এটি ছিল মোট ১১টির মধ্যে ছয় নম্বর সিনার্জি। দুই জেলার ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্পে বিনিয়োগকারীদের নিয়ে হওয়ার কথা ছিল বোলপুরের সিনার্জি। তবে কোভিড পরিস্থিতির কারণে এখনই তা করা যাচ্ছে না বলে ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি এবং বস্ত্রদপ্তর সূত্রের খবর। এর আগে, ৭ জানুয়ারি সিনার্জি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল হুগলির চন্দননগরের রবীন্দ্রভবনে। তাও পিছিয়ে দিতে হয় কোভিড সংক্রমণ হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়ার কারণে। তবে এই তিন জেলার সিনার্জি আগামী ফেব্রুয়ারিতে করা যায় কি না তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে রাজ্য সরকার।
এরপরে আরও পাঁচটি সিনার্জি হওয়ার কথা। তার মধ্যে প্রথমটি হওয়ার কথা ২৮ জানুয়ারি দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও কলকাতার বিনিয়োগকারীদের নিয়ে আলিপুরের উত্তীর্ণে। ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম ও পূর্ব মেদনাপুরের পাশাপাশি সিনার্জি বাকি রয়েছে উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, দার্জিলিং, কালিম্পং, মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরেও। শেষ সিনার্জিটি হওয়ার কথা ১৮ ফেব্রুয়ারি, মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরের বিনিয়োগকারীদের নিয়ে। কোভিড পরিস্থিতির উপর নির্ভর করছে এই বাকি পাঁচটি সিনার্জির ভবিষ্যৎও। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের আধিকারিকরা পরিস্থিতি বিবেচনা করেই এই সিনার্জিগুলো অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত নেবেন। উল্লেখ্য, একমাসের মধ্যে প্রথম চারটি সিনার্জি থেকেই প্রস্তাব এসেছিল রাজ্যের ৭ জেলায় ক্ষুদ্রশিল্পে ২৫ হাজার কোটির লগ্নির এবং লক্ষাধিক কর্মসংস্থানের।