অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি, প্রিয়জনের বিপথগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা, সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
সেই সঙ্গে তিনি যোগ করেন, ‘করোনা আবহের মধ্যে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা ভোটের প্রচারে ‘ডেইলি প্যাসেঞ্জারি’ করেছেন। আর এই জন্য দেড় মাস ধরে করোনার জন্য কোভিড টাস্ক ফোর্সের মিটিংই হয়নি। ১৩৮ কোটি দেশের মানুষের টিকাকরণের ব্যবস্থাই হয়নি। উলুবেড়িয়া হাসপাতালে এখন কোভিড আক্রান্তদের কোনও বেড নেই। আমরা কয়েকদিনের মধ্যেই সেফ হোমের ব্যবস্থা করছি। উলুবেড়িয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের জন্য নিরন্তর অক্সিজেন সরাবরাহ বজায় রাখাটাই এখন আমার কাছে চ্যালেঞ্জ। নির্বাচনী কেন্দ্রের ১৮ থেকে ৪৪ বছরের মানুষের টিকাকরণ করানো আমার দ্বিতীয় টার্গেট। তাছাড়া দিদির ঘোষিত কর্মসূচির রূপায়ণের ব্যাপারটি তো আছেই।’