বিতর্ক-বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম-পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থোপার্জনের সুযোগ।প্রতিকার: অন্ধ ব্যক্তিকে সাদা ... বিশদ
উল্লেখ্য, ২০১৩, ১৪, ১৭, ১৮, ১৯-এই পাঁচ বছর বিশ্ব ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতার মধ্যে তিনবার ফাইনাল খেলেছেন সিন্ধু। এরমধ্যে শেষবার বাসেলে তিনি চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। এই প্রসঙ্গে হায়দরাবাদী খেলোয়াড়টি বলেন, ‘লি জুরুইকে হারানোর পরই আমি বুঝি, পরিশ্রম করলে বিশ্বসেরা হতেই পারি। গোপী (চাঁদ) স্যার, অভিভাবকরা আমাকে এটাই বারবার বুঝিয়েছিলেন। যখন আন্তর্জাতিক সার্কিটে খেলতে শুরু করি, তখন বাছাই পর্ব বা মূলপর্বের প্রথম রাউন্ড থেকে ছিটকে যেতাম। সেই সময় দিনের পর দিন নিজের ভুল নিয়েই ভেবেছি। মনঃসংযোগের অভাব, ফিটনেস সমস্যা, টেকনিক্যাল ভুলগুলি বারবার ধরিয়ে দিতেন গোপী স্যার। তারপর লি জুরুইকে হারিয়ে আত্মবিশ্বাসের শীর্ষে পৌঁছই।’
ওলিম্পিকসে রুপো জয়ী সিন্ধুর মতে, সার্কিটে তিনি এবছর পরিকল্পনা অনুযায়ী কিছুই করতে পারেননি। তবে নতুন অনেক কিছু শিখেছেন। ২৫ বছর বয়সী সিন্ধু বলেন, ‘লকডাউন পর্বে বেশ কিছু পদ তৈরি করলাম। রান্নার প্রতি আমার যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে। এর আগে খেলার জন্য ব্যস্ত থাকায় অন্য কাজ করার সময় পেতাম না। এখন চুটিয়ে বই পড়ছি।’