কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
জেলা প্রশাসনের একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, এ পাড়ে হাঁসখালিতে তার মামাবাড়ি। মামাবাড়িতে থাকাকালীনই ওই নাবালিকার বিয়ে হয়ে যায়। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পুলিস তাকে উদ্ধার করে। পরে পুলিসই তাকে চাইল্ড লাইনের হাতে তুলে দেয়। এরপর চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির নির্দেশে তার হোমে ঠাঁই হয়। প্রায় সে দু’বছর সেখানেই ছিল। হোমের এক কর্তা বলেন, সে অত্যন্ত ভদ্র, শান্ত স্বভাবের মেয়ে। কম সময়েই সকলের মনে জায়গা করে নিয়েছিল। কিছুটা বড় হওয়ায় সে ছোটদের দেখভালও করত। ওই কর্তা বলেন, ওর বন্ধুদের তো মন খারাপ, আমাদের একটু খারাপই লাগছে। তবে ও ফিরে যেতে পেরেছে, এটা খুব বড় কথা। তাকে দেশে ফেরানোর জন্য নদীয়া জেলার শিশু সুরক্ষা আধিকারিকদের দপ্তর এবিষয়ে গড়ে ওঠা রাজ্যের টাস্ক ফোর্সের কাছে বার বার আর্জি জানায়। ২০১৯ সালে ৩০সেপ্টেম্বর বিষয়টি বাংলাদেশ হাই কমিশনের নজরে আসে। এরপরই বাংলাদেশ সরকারও দ্রুত তাকে দেশে ফেরানোর প্রক্রিয়া শুরু করে। জেলা শিশু সুরক্ষা আধিকারিক অনিন্দ্য দাস বলেন, সকলের মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা ওকে ওর নিজের দেশে ফেরাতে পেরেছি। ও খুব ভালো হয়ে এখানে ছিল, সকলের মনে দাগ কেটে গিয়েছে ওই নাবালিকা।