আকস্মিক পত্নীর/ পতির স্বাস্থ্যহানিতে মানসিক চিন্তা। কাজকর্মে কমবেশি বাধা থাকবে। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ
সিকিমের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তরের আধিকারিক গোপীনাথ রাহা বলেন, বাংলাদেশ ও সংলগ্ন এলাকায় ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। সেটি ক্রমেই শক্তিশালী হচ্ছে। তার জেরেই আগামী কয়েকদিন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া চলবে। এতদিন পর্যন্ত লাগাতার গরম জারি থাকলেও বাতাসে পর্যাপ্ত পরিমাণে জলীয়বাষ্পের উপস্থিতি না থাকায় সেভাবে বৃষ্টিপাত হয়নি। কয়েক জায়গায় বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টিপাত হলেও তা পর্যাপ্ত নয়। তবে ঘূর্ণাবর্তের জেরে আগামী কয়েকদিন ভালোই বৃষ্টিপাত হবে বলে আশা করা যায়।
এদিকে শনিবার কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরল জলপাইগুড়ি ও তার আশপাশের জেলাগুলিতে। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, জলপাইগুড়ি সহ আশপাশের জেলায় বজ্রপাত সহ বৃষ্টিপাতের প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। তাই বজ্রপাতের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে মানুষকে। ঝড়বৃষ্টির সময় সুরক্ষিত জায়গায় থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এদিন সকাল থেকেই জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়ির আকাশ মেঘলা ছিল। বিকেলের দিকে জলপাইগুড়িতে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হয়। শুক্রবার জলপাইগুড়ির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রি। শনিবার সেখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩১ ডিগ্রি। একই অবস্থা শিলিগুড়ি সহ আশপাশের জেলায়।