আকস্মিক পত্নীর/ পতির স্বাস্থ্যহানিতে মানসিক চিন্তা। কাজকর্মে কমবেশি বাধা থাকবে। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে হটাৎ বাড়ি টিনের চাল ভাঙার শব্দ শুনতে পান অনিসা নামের এক তরুণী। দরজা খুলে বেরিয়ে আসতেই দেখেন, একটি হাতি তাদের বাড়িতে ভাঙচুর চালাচ্ছে। কোনওমতে ভাই-বোনকে নিয়ে পালিয়ে বাঁচেন। এরপর এশিয়ান হাইওয়ে পার হয়ে একটি চায়ের দোকানে হানা দেয় হাতিটি।
দোকানের মালিক কৃষ্ণ বিশ্বাস বলেন, এই দোকান করে পেট চালাই। বনদপ্তরের কাছে আবেদন করছি, যাতে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। অপরদিকে স্থানীয় বাসিন্দা অশোক বিশ্বাস বলেন, প্রায়ই হাতির আনাগোনা লেগে থাকে। কখনও ফসল নষ্ট করছে, কখনও বাড়ি ভাঙচুর করছে। আমরা আতঙ্কিত। এদিন বাগডোগরা বনদপ্তরের রেঞ্জার পায়েল রায় বলেন, বনকর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে হাতিটিকে জঙ্গলে ফিরিয়েছেন। যাদের ক্ষতি হয়েছে, সরকারি নিয়মে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।