সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার মেডিক্যাল কলেজে জ্বরে তিন শিশুর মৃত্যু হয়। চারদিনে ছ’জন শিশুর মৃত্যু হওয়ায় বিভিন্ন মহলে আতঙ্ক ছড়িয়েছে। মৃতদের কয়েকজন আত্মীয় কাঁদতে কাঁদতে জ্ঞান হারায়। কারও কারও মা ও বাবা কথা বলার পরিস্থিতিতে ছিল না। তাঁদের মধ্যে কয়েকজন জানান, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ওদের বাঁচাতে পারল না। অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গে কোভিডে সংক্রামিত কয়েকজন শিশুরও হদিশ মিলেছে। স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে দার্জিলিংয়ের কার্শিয়াং, সোনাদা, জলপাইগুড়ি ও মালদহে কয়েকজন শিশু কোভিডে সংক্রামিত হয়েছে। তাদের চিকিৎসাও চলছে। উৎসবের মরশুমে এ নিয়ে শিশুদের অভিভাবকরা ও বিভিন্ন মহল রীতিমতো আতঙ্কিত। তাঁদের একাংশ বলেন, কোভিডের প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউয়ের ভয়াবহতা দেখেছি। এখন কোভিডের তৃতীয় ঢেউ শুরু হলে চরম বেকায়দায় পড়তে হবে। শিশুদের কীভাবে রক্ষা করা যাবে তা বুঝে উঠতে পারছি না।
জনস্বাস্থ্য বিভাগের উত্তরবঙ্গের ওএসডি ডাঃ সুশান্ত রায় অবশ্য বলেন, এখন পর্যন্ত যেক’টি শিশু কোভিডে সংক্রামিত হয়েছে তাদের অধিকাংশের মায়েরা প্রথমে আক্রান্ত হয়েছেন। তবে প্রথম থেকেই আমরা বিষয়টি নিয়ে সতর্ক রয়েছি। কোভিডের লক্ষণ দেখা দিলেই শিশুদের সোয়াব টেস্ট করা হচ্ছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে আমা দেখছি। এ নিয়ে চিন্তার কিছু নেই।
ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব পেডিয়াট্রিক্সের শিলিগুড়ি শাখার সভাপতি তথা বিশিষ্ট শিশু চিকিৎসক ডাঃ সুবীর ভৌমিক বলেন, তৃতীয় ঢেউয়ে কেবলমাত্র শিশুরা আক্রান্ত হবে এমনটা ভাবার কিছু নেই। এ ব্যাপারে আমরা সতর্ক রয়েছি।