সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
গতবছর এই পুজার ৫০ বছর পূর্ণ হয়েছে, অর্থাৎ গতবছর ছিল সুবর্ণজয়ন্তী বর্ষ। সেজন্য ধুমধামে পুজা করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির জন্য বাড়তি কিছুই করা হয়নি। এবারও করোনার জেরে ব্যবসায়ীদের করুণ পরিস্থিতি। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের আর্থিক অবস্থা খুব খারাপ। তাই গতবারের মতন এবারও আমরা চাঁদা না তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নিজেরাই চাঁদা দিয়ে পুজো করব। বাহ্যিক কোনও ডেকরেশন হবে না। প্রতি বছরের মত মহাষ্ঠমীতে প্রসাদ বিতরণ হবে।
চার বারের পুরসভার চেয়ারম্যান, দুইবারের বিধায়ক মোহিতবাবু বর্তমানে এই দুটি পদের কোনওটিতেই নেই। এর প্রভাব কি পুজোতে পড়বে? জবাবে বলেন, ৭১ সাল থেকে পুজা শুরু হয়েছে, আমি বিধায়ক থাকা, না থাকায় কোনও প্রভাব পুজোয় পড়বে না। চেয়ারম্যান বা এমএলএ’র পুজো বলে কিছু করি না। মানুষ স্বতস্ফূর্ত হতে চাঁদা দেয়। জোর করে চাঁদা আদায় করি না। আর স্থানীয়দের বক্তব্য, জেলার মধ্যে অন্যতম আকর্ষণ রায়গঞ্জের বিদ্রোহী ক্লাবের পুজা। আবার বিগবাজেটেরও। প্রচুর মানুষ ওই পুজো দেখতে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভিড় বাড়ান। আলোকসজ্জা এবং একচালার দেবী প্রতিমা দর্শনার্থীদের মন জয় করে। তবে এবার ডেকরেশন হচ্ছে না। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, করোনা বিধি মেনে পুজা হবে। আগামিতে করোনা শেষে সুদিন আসবে তখন ফের জাঁকজমক করে পুজা করা হবে। বর্তমান পরিস্থিতিতে সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকা, সংক্রমণ রোধে মাষ্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহারেই জোর দিতে চাই বিদ্রোহী ক্লাব।