কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
জলপাইগুড়ির অতিরিক্ত পুলিস সুপার ডেন্ডুপ শেরপা বলেন, আমাদের এরকম অভিযান লাগাতার চলছে। জাতীয় সড়ক সহ রাজ্য সড়কে প্রতিটি গাড়ি চেকিং করা হচ্ছে। নিয়ম বহির্ভূতভাবে অতিরিক্ত পণ্য কোনও গাড়িতে তোলা হলে আমরা আটক করছি। নিয়ম অনুযায়ী ওসব গাড়ির বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার রাতে ধূপগুড়ি রেল স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় পুলিস বিশেষ অভিযান চালায়। ভুটান থেকে শিলিগুড়িগামী ২৬টি বোল্ডার বোঝাই ডাম্পার তারা আটক করে। ধূপগুড়ি থানা সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবারও তারা অভিযান চালিয়ে সাতটি ডাম্পার আটক করেছিল। শুক্রবার রাতে ময়নাগুড়ির বাগজান থেকে পুলিস বালি ভর্তি দু’টি ডাম্পার সহ দু’জনকে ধরে। পুলিস জানিয়েছে, ডাম্পারগুলির কাগজপত্র ছিল না। তবে আগে ধরা পড়া বোল্ডার বোঝাই ডাম্পারগুলির বৈধ কাগজপত্র থাকলেও যে পরিমাণ বোল্ডার পরিবহণ করার কথা তার থেকে অনেক বেশি বহন করা হচ্ছিল। ওই ডাম্পারগুলি শিলিগুড়ির কাছে ফুলবাড়ি সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে যাচ্ছিল। বৃহস্পতিবার রাতেই ময়নাগুড়িতে ১০টি ডাম্পার ময়নাগুড়ি থানার পুলিস আটক করে। ময়নাগুড়ি থানার পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ডাম্পারগুলিতেও অতিরিক্ত বোল্ডার পরিবহণের অভিযোগ ছিল। ১০টি ডাম্পারের মধ্যে কয়েকটি পশ্চিমবঙ্গের ছিল।
উল্লেখ্য, কিছুদিন ধরেই ধূপগুড়ি শহরের উপর দিয়ে অতিরিক্ত বোল্ডার বোঝাই ডাম্পার চলছে। এনিয়ে পুলিসের কাছে মৌখিকভাবে মাঝেমধ্যেই অভিযোগ আসছিল। অতিরিক্ত বোল্ডার বোঝাই ভারী ডাম্পার চলাচলের কারণে রাস্তা ভেঙে যাচ্ছে। এতে ছোটখাট দুর্ঘটনাও ঘটছে। অবশেষে ধূপগুড়ি ও ময়নাগুড়ি থানার পুলিস অভিযানে নেমে ধরপাকড় শুরু করে।