দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থাগম যোগ। বিদ্যার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় শুভ ফল লাভ। ... বিশদ
অন্য সময় লোকসভা মুলতুবি হতেই রাহুলকে হয় সংসদের দলীয় অফিস, নয় বাড়ি চলে যেতে দেখা যেত। কিন্তু এদিন তা হয়নি। প্রথম দফায় মুলতুবির পর ফের সভা বসবে বেলা ১২ টায়। ৪৪ মিনিট সময় কাজে লাগালেন তিনি। ক্যান্টিনে চা-কফি, মাল্টি গ্রেইন ব্রাউন ব্রেড টোস্ট সহযোগে চলল আড্ডা-আলোচনা। নতুন সংসদ ভবনের ছবি ছাপানো কাপ-প্লেটে চা আসতেই ওয়েটারকে ডেকে রাহুল বললেন, ‘আমাকে সুগার ফ্রি দিতে পারেন?’ তারপর ৭৯ বছর বয়সি অবধেশ প্রসাদের কাছ থেকে শুনলেন তাঁর ভোটে জেতার কাহিনি। গত দুদিন তাঁকে কার্যত ‘ম্যাসকট’ মর্যাদা দিয়ে সংসদে ঘুরছিলেন সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব। এদিন সেই ভূমিকায় দেখা গেল রাহুলকে। অবধেশ তাঁকে বললেন, ‘আমি অযোধ্যায় থাকি। সুরওয়ারি ফৈজাবাদে জন্মেছি। মানুষের মনের কথা বুঝি। তাই রামলালার আশীর্বাদে মানুষ আমাকে জিতিয়েছে। মন্দিরে থাকে দেবতা। আর মাটিতে... গণদেবতা!’