কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
কেন্দ্রীয় ড্রাগ কন্ট্রোলার ভি জি সোমানি বলেছেন, চিকিৎসকদের পরামর্শ নিয়েই কোভিড রোগীদের ক্ষেত্রে এই ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। আর তা করতে হবে করোনা আক্রান্ত রোগীরা সঙ্কটজনক অবস্থায় পৌঁছলে। তীব্র শ্বাসকষ্ট থাকা করোনা রোগীদের চিকিৎসায় জরুরি অবস্থায় এই ওষুধের পরিমিত ব্যবহার করা যেতে পারে। এ প্রসঙ্গে সংবাদসংস্থাকে এক আধিকারিক জানিয়েছেন, করোনা আক্রান্ত রোগীদের শরীরে এই ইটোলিজুমাব ইঞ্জেকশনের সাফল্য মেলার পরেই এই ওষুধকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। এইমসের পালমনোলজিস্ট, ফার্মাকোলজিস্ট এবং চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত কমিটি জানিয়েছে, সাইটোকাইন রিলিজ সিন্ড্রোমের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এই ওষুধ ব্যবহারে ভালো ফল মিলেছে। তারপরেই করোনা রোগীর চিকিৎসায় ইটোলিজুমাব ইঞ্জেকশন ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে ডিসিজিআই। ওই আধিকারিক আরও বলেছেন, করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে এই ইঞ্জেকশন ব্যবহার করার আগে চিকিৎসকদের সেই রোগী কিংবা তাঁর পরিবারের থেকে লিখিত অনুমতি নিতে হবে। প্রসঙ্গত, সোরিয়াসিস চিকিৎসায় বেশ কয়েক বছর ধরে বায়োকন সংস্থার তৈরি এই ইটোলিজুমাব ইঞ্জেকশন ব্যবহার করা হচ্ছে। করোনা আক্রান্ত রোগীদের সুস্থ করে তুলতে চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীরা প্রায় প্রতিদিনই নিত্যনতুন উপায় খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। সেইমতো, এর আগে করোনা রোগীদের জন্য রেমডেসিভির প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে ডিসিজিআই। বলা হয়েছে, যাঁরা ল্যাবকর্মী বা যাঁদের মধ্যে উপসর্গ অনেক বেশি তাঁদের এই ওষুধ দেওয়া যেতে পারে। তারপর কোভিড-১৯ চিকিৎসায় ইটোলিজুমাব ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হল।