উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
সোমবারই সুডা অধিকর্তা রাজ্যের সমস্ত কর্পোরেশন ও পুরসভাগুলির কাছে ওই রেকর্ড করা গান পাঠিয়ে দিয়েছেন। অধিকর্তা তাঁর নির্দেশিকায় বলেছেন, রাজ্যের পুরমন্ত্রীর নির্দেশে সহজ, সুরেলা আঙ্গিকে মানুষের কাছে সচেতনতার বার্তা দিতে এই গান তৈরি করা হয়েছে। পুরএলাকায় পুজো মণ্ডপে বারবার এই গান বাজিয়ে মানুষকে বার্তা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হোক। চন্দননগর পুরসভার কমিশনার স্বপনকুমার কুণ্ডু বলেন, ‘সুডার পাঠানো নির্দেশিকা ও গান দু’টোই পেয়েছি। গানটি খুবই সুন্দর হয়েছে। এগুলিকে পুজো কমিটিদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।’
ইতিমধ্যে পুজোর আয়োজনে করোনাকে প্রাধান্য দিয়ে পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে। নেওয়া হচ্ছে নানান সতর্কতা। তারই মধ্যে একটি অন্য মাত্রা যোগ করছে সুডার ‘সুরেলা’ উদ্যোগ।
করোনার পাশাপাশি নগরজীবনের জন্য ডেঙ্গুও একটি সমস্যা। তাই সুডা কর্তৃপক্ষ একইসঙ্গে করোনা ও ডেঙ্গুকে নিয়ে সচেতনতা প্রচারের উদ্যোগ নিয়েছে। ব্যানার-ফেস্টুনে বা ভরাট গলার বক্তব্যে নয়, প্রচার চলবে গানের তালে। পুজোমণ্ডপ থেকে এই গান বাজাতে হবে। ‘মা এলে শরতে, দুঃখ সবই ভোলাতে’ যে কোনও আধুনিক গানের কলি হতে পারে। পরমুহূর্তেই ‘ভাইরাসকে হারিয়ে দিয়ে বাংলা জিতবে’ বলে যাচ্ছে উত্তরণের কথা। সচেতনতারও।