অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
এদিন কর সংগ্রহ বিভাগের আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠক করেন অতীনবাবু। সেখানে ঠিক হয়েছে, পুরসভার ১৪৪টি ওয়ার্ডেই অনেক বেশি টাকা সম্পত্তি কর দেয়—এমন সম্পত্তিগুলিকে চিহ্নিত করে সেগুলির তথ্য ‘আপডেট’ করা হবে। অতীনবাবু বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ এমন সম্পত্তি আমরা চিহ্নিত করে পুনর্মূল্যায়ন করব। অনেক ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, বছর দশেকের মধ্যে ওইসব সম্পত্তির গঠনগত বদল হয়েছে। আবার অনেকদিন কর পুনর্মূল্যায়নের আওতায় না আসায় আগের নির্ধারিত করই দিয়ে যাচ্ছেন সম্পত্তির মালিক। এসব ক্ষেত্রে পুরসভার আর্থিক প্রাপ্তির কথা বিবেচনা করে প্রতিটি ওয়ার্ডের বেশি কর দেওয়া সম্পত্তি চিহ্নিত করে পুনর্মূল্যায়ন করা হবে। পাশাপাশি শহরে এমন অনেক সম্পত্তি রয়েছে, যেগুলির মালিকদের খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বা বাইরে থাকে বলে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। সেগুলির লক্ষ লক্ষ টাকা কর বাকি পড়ে রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে অভিযান চালিয়ে ওই সম্পত্তিতে তালা দিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান অতীনবাবু। পাশাপাশি করখেলাপিদের সম্পত্তিতে পোস্টার সাঁটার কাজও চলবে।