যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
অভিযোগ, দক্ষিণ দমদম পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডে দক্ষিণ সুভাষ নগরের বাসিন্দা বিজেপি কর্মী বাপ্পা দাসের বাড়িতে রবিবার গভীর রাতে চড়াও হয় একদল দুষ্কৃতী। তাঁকে না পেয়ে তাঁর বাবা বিমল দাসকে রড, চপার দিয়ে মারধর করা হয়েছে। বাপ্পার বক্তব্য, ১২-১৩ জন রাতে বাড়িতে চড়াও হয়। আমাকে না পেয়ে বাবাকে চপার দিয়ে কোপ মারে। বাঁহাতে ৭টা সেলাই পড়েছে। রড দিয়ে মারধর করায় বাবার ডান পায়ের বুড়ো আঙুল ভেঙে যায়। প্রথমে বাবাকে দক্ষিণ দমদম পুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে বাবাকে আর জি কর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ৬ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূলের পর্যবেক্ষক তথা চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, এই ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয়। তৃণমূল বা অন্য যে দলই এই ঘটনা করে থাকুক, তা সমর্থন করি না। এছাড়াও দমদমের বিভিন্ন জায়গায় সিপিএম ও বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠেছে। দক্ষিণ দমদম পুরসভা এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের রামগড় কলোনিতে এক সিপিএম কর্মীর বাড়িতে হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ। নাগেরবাজারে ক্লাইভ হাউসের কাছে শান্তা দাশগুপ্ত নামে সিপিএমের এক পোলিং এজেন্টকে মারধর করা হয়েছে বলে অভিযোগ। দমদমে আক্রান্ত হয়েছেন দেবব্রত নাহা নামে আরও এক সিপিএম কর্মী। সোমবার সকালে দক্ষিণ দমদম পুরসভার ৩০ নম্বর ওয়ার্ডে বিরোধী দলের এজেন্টদের নিজের বাড়িতে ডেকে পাঠান স্থানীয় তৃণমূল নেতা। দত্তাবাদে সিপিএম এজেন্ট এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়ি ঢুকতে পারেনি বলে অভিযোগ। নিউটাউন থানা এলাকার ঘুনিতে ইব্রাহিম মোল্লা নামে এক বিজেপি সমর্থকের বাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। পুলিস তাঁকে উদ্ধার করে।
এদিকে, দশদ্রোণে হুমকি দেওয়ার ঘটনায় মাস পিটিশন করে তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানাল বিজেপি কর্মীরা। অভিযোগ, বাগুইআটি থানা এলাকার দশদ্রোণে রবিবার রাতে একাধিক বিজেপি কর্মীর বাড়িতে হামলা হয়েছে। স্থানীয় বিজেপি কর্মী দীপঙ্কর দে, প্রসূন মাইতি, দীনু প্রামাণিকের বাড়িতে হামলা হয়। তাঁদের বাড়ির কাচ ভেঙে দেওয়া হয়েছে। শান্তনু মাইতি নামে ওই এলাকার এক বিজেপি কর্মীর বক্তব্য, এখন অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য চাপ দেওয়া হচ্ছে।