যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
সূত্রের খবর, আগামী ১লা জুন উলুবেড়িয়া পুরসভার ২৮ নম্বর ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেস ও জয়হিন্দ বাহিনীর যৌথ উদ্যোগে পবিত্র ঈদ ও রমজান উৎসব উপলক্ষে বস্ত্র বিতরণ, কৃতী ছাত্র-ছাত্রী ও ক্রীড়া ব্যক্তিত্বদের সংবধর্নার আযোজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্রে রাজ্যের মন্ত্রী ডাঃ নির্মল মাজি ছাড়াও তৃণমুলের একাধিক বিধায়ক, পুরপ্রধান সহ বিভিন্ন নেতা নেত্রীর নাম থাকার পাশাপাশি উলুবেড়িয়া লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী সাজদা আহমেদকে সাংসদ ও উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ইদ্রিশ আলিকে বিধায়ক হিসেবে দেখানো হয়েছে। আর ফল বের হওয়ার আগে আমন্ত্রণপত্রে কীভাবে দুই প্রার্থীর নাম সাংসদ ও বিধায়ক লেখা হল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি।
আমন্ত্রণপত্রে উলুবেড়িয়া পূর্ব কেন্দ্রের বিধায়ক হিসেবে ইদ্রিশ আলির নাম লেখা প্রসঙ্গে উলুবেড়িয়া পূর্ব কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বেণুকুমার সেন জানান, এটি দলবিরোধী কাজ হয়েছে। নির্বাচনের ফল বের হওয়ার আগে আমন্ত্রণপত্রে এইভাবে বিধায়ক হিসেবে প্রার্থীর নাম লেখাটা উচিত হয়নি। আমি এই ব্যাপারে খোঁজ খবর নেব।
অন্যদিকে ইদ্রিশ আলির বক্তব্য, বিষয়টি তাঁর জানা নেই। তবে ফল বের হওয়ার আগে এইভাবে লেখা যায় না বলে অভিমত ইদ্রিশ আলির। তাঁর মতে কোন কর্মী উৎসাহের বশে এই কাজ করে ফেলেছে।
বিষয়টি নিয়ে উলুবেড়িয়া পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী প্রত্যূষ মণ্ডলের বক্তব্য, এটা বিনাশকালে বুদ্ধিনাশের চিত্র। তাঁর মতে সংসদীয় গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে এটা চরম অপমান। আমন্ত্রণপত্রে বিধায়ক হিসেবে তৃণমূল প্রার্থীর নাম প্রসঙ্গে সিপিএম প্রার্থী সাবিরউদ্দিন মোল্লার বক্তব্য, এটা সম্পূর্ণ আইন বিরোধী কাজ। যারা এই ধরনের কাজ করেছে তাদের জ্ঞান কম আছে বলেও দাবি সাবিরউদ্দিন মোল্লার।