যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
এদিন ভারতের পক্ষ থেকে চার জন শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের মধ্যে দু’জন ইডি আধিকারিকও ছিলেন। মামলায় ভারতের হয়ে সওয়াল করেন ক্রাউন প্রসিকিউশন সার্ভিসের আইনজীবীরা। তাঁদের বক্তব্য ছিল, মোদির জামিনের আর্জি খারিজ করা উচিত। কারণ, তৃতীয় এই জামিনের আর্জির জন্য প্রয়োজনীয় এমন কোনও তথ্যপ্রমাণ তাঁরা দিতে পারেননি, যাতে পরিস্থিতির বদল হওয়া সম্ভব। জামিন পেলে নীরব ফের পালিয়ে যেতে পারেন বলেও দাবি করেন তাঁরা। যদিও নীরব মোদির আইনজীবীরা সেই সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন। উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে ব্রিটেনের কাছে ‘ইনভেস্টর ভিসা’র জন্য আবেদন করেছিলেন নীরব। তার ভিত্তিতেই তিনি লন্ডনে বসবাস করছিলেন। সেই সময় ন্যূনতম ২০ লক্ষ পাউন্ড বিনিয়োগ করলে এই ভিসার বলে সহজেই ব্রিটেনে বসবাসের সুযোগ পেতেন বিত্তশালীরা। গত ২০ মার্চ গ্রেপ্তারির পর প্রথমবার নীরবের জামিনের আর্জি খারিজ করে দিয়েছিলেন জেলা বিচারক মেরি ম্যালন। গত ২৯ মার্চ দ্বিতীয়বার তাঁর জামিনের আর্জি খারিজ করে দিয়েছিলেন বিচারক আর্বুথনট। তৃতীয়বার জামিন নাকচ হওয়ার পর ১৩,৫০০ কোটি টাকার পিএনবি দুর্নীতিতে অভিযুক্ত নীরবের প্রত্যর্পণের সম্ভাবনা আরও বেড়ে গেল।