যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
সিপিএম রাজ্য সম্পাদকের অভিযোগ, শেষ দফার নির্বাচনে নয় কেন্দ্রের মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য তৈরি রয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোটের পরিবেশ সেদিন নিশ্চিত করতে হবে। শেষ মুহূর্তে প্রচারের সময়সীমা কমালেও গোটা নির্বাচন পর্বে কমিশনের কার্যকরী পদক্ষেপ এযাবৎ দেখা যায়নি। কেন্দ্রীয় বাহিনীও সেভাবে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেনি।
সূর্যবাবু বলেন, গোটা নির্বাচন পর্বে দুই শাসকদল কৃত্রিম দ্বন্দ্বে লিপ্ত ছিল মেরুকরণের রাজনীতির ফয়দা তোলার জন্য। দুই দলের এই কদর্য রাজনীতির পরিণতিতেই বিদ্যাসাগরের মতো মনীষীর মূর্তি ভাঙার মতো চরম লজ্জাজনক ঘটনা ঘটেছে। সেই ঘটনায় যুক্ত প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করার জন্য তদন্ত ও শাস্তির দায়িত্ব কমিশনকেই নিতে হবে। কমিশন এই কাজের দায়িত্ব রাজ্য প্রশাসনের উপর ছেড়ে দিতে পারে না। বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী যখন পারস্পরিক দোষারোপে লিপ্ত তখন প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করতে হবে কমিশনকেই। দলের দুই শীর্ষস্থানীয় কেন্দ্রীয় নেতা সীতারাম ইয়েচুরি ও প্রকাশ কারাতও এদিন প্রচারে নেমে কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। সেই সঙ্গে বিজেপি ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটের শেষ লগ্নেও বিভাজনের রাজনীতি করার অভিযোগে সরব হন তাঁরা।